বিদেশে বাংলাদেশের পরিচিতি পাল্টে যাওয়ার সময়
আজকের নাটোর
প্রকাশিত: ৭ জানুয়ারি ২০২১
গত এক যুগে বিশ্বে বাংলাদেশের পরিচিতি পাল্টে গেছে। স্বল্প আয়ের দেশ নয় আর ৫৬ হাজার বর্গমাইলের দেশটি। উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের শর্ত পূরণ হয়েছে এই সময়ে।
মাথাপিছু আয়সহ নানা বিষয়ে শর্ত পূরণের পর ২০১৮ সালের ২২ মার্চ স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীলে উত্তরণের প্রাথমিক এই যোগ্যতা অর্জন করে। সেটি বেশ জাঁকজমকের সঙ্গে উদযাপন হয় বাংলাদেশে।
আগামী ১৮ থেকে ২২ মার্চ জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসির (সিডিপি) ত্রিবার্ষিক সম্মেলন থেকে বাংলাদেশকে উত্তরণের সুপারিশ বা ছাড়পত্র দেয়া হবে। যার ভিত্তিতে আগামী ২০২৪ সালে এর আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে।
এর আগে মাথাপিছু আয়ের ভিত্তিতে ২০১৫ সালে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে স্বল্প আয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্য আয়ের দেশের স্বীকৃতি দেয়। এর ঠিক তিন বছর পর জাতিসংঘ কর্তৃক স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার প্রাথমিক স্বীকৃতি বিশ্বের সাম্প্রতিক উন্নয়ন ইতিহাসে এক অনন্য নজির।
জাতিসংঘের এ স্বীকৃতির মধ্যদিয়ে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ আরেকবার মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। ১৯৭৫ সালের পর বাংলাদেশ দীর্ঘ ৪৩ বছর এলডিসির শিকলে আটকে ছিল।
সংশ্লিষ্টরা দাবি করছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের এক যুগের উন্নয়ন ধারাবাহিকতার কারণেই দেশ আজ এলডিসির বৃত্ত থেকে উন্নয়নশীলের সোপানে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে। যার মধ্যদিয়ে ‘বাংলা হবে তলাবিহীন ঝুড়ি’- এক সময়ের মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জারের দম্ভোক্তিপূর্ণ মন্তব্য ভুল প্রমাণিত হয়েছে।
জাতিসংঘের নিয়ম অনুযায়ী, যে কোনো দেশকে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা (লিস্ট ডেভেলপড কান্ট্রি-এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে (ডেভেলপিং কান্ট্রি-ডিসি) পরিণত হতে তিনটি সুনির্দিষ্ট মানদণ্ড সূচকের অন্তত দুটিতে নির্ধারিত মান অর্জন করতে হয়। এর জন্য সব দেশকেই উত্তরণের একটি নির্ধারিত সময় দেয়া হয়। শর্ত পূরণে বাংলাদেশের সময়সীমা ছিল ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত।
হাতিরঝিল হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের উন্নয়নের একটি প্রতীক।
তবে এই নির্ধারিত সময়ের তিন বছর আগে অর্থাৎ ২০১৮ সালেই সবকটি শর্ত পূরণ করতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। যার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের চূড়ান্ত উত্তরণ ঘটতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের তালিকাভুক্ত উন্নয়নশীল দেশের ইতিহাসে বাংলাদেশই একমাত্র দেশ, যারা সব সূচকেই সক্ষমতা নিয়ে এই মাইলফলক ছুঁয়েছে। তাই খোদ জাতিসংঘই বাংলাদেশকে আগামী দিনের উন্নয়নে বিশ্বের রোল মডেল হিসেবে দেখছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের উন্নয়নমুখী কর্মকাণ্ডের ধারাবাহিকতার কারণেই এই দুর্লভ অর্জন সম্ভব হয়েছে -বলে মনে করছেন দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তা, রাজনীতিক ও অর্থনীতিবিদরা।
তারা দাবি করেছেন, দীর্ঘ এক যুগ ধরে একটি গণতান্ত্রিক ও উন্নয়নমুখী সরকার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকার সুফল পাচ্ছে দেশ। তবে দেশে সাফল্যের ঝুলিতে স্বাধীনতা পরবর্তী যত অর্জন রয়েছে, স্বল্পোন্নত থেকে বাংলাদেশের উন্নয়নশীলে উত্তরণের ঘটনা তার সব মর্যাদা ও মাহাত্ম্য আত্মতৃপ্তিকে ছাড়িয়ে গেছে। কারণ এর ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতির ইতিবাচক দিকগুলো বেরিয়ে আসবে এবং বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করবে।
তবে এই উত্তরণের মূল বার্তা হচ্ছে- ভবিষ্যতে কারও দয়ায় বাংলাদেশকে আর চলতে হবে না। জোট-সংস্থা বা দাতাদের প্রণোদনার ওপরও নির্ভর করা যাবে না। অর্থাৎ চলমান অর্থনৈতিক কাঠামোকে পুঁজি করেই বাংলাদেশকে নিজস্ব সক্ষমতার ওপর ভবিষ্যতের দিকে এগোতে হবে।
এর মানে হচ্ছে- আন্তর্জাতিক বাজার ও দাতা দেশ ও সংস্থা থেকে পাওয়া অনেক সুযোগ-সুবিধা বাংলাদেশ হারাবে। তবে কোথায় কোথায় কী ধরনের সুবিধা হারাবে এবং তার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কী ধরনের প্রস্তুতি নিতে হবে তার সময়াবদ্ধ রূপকল্প তৈরি ও বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা গেলে এই উত্তরণ বাংলাদেশের জন্য সুখকরই হবে।
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘জাতিসংঘের এই স্বীকৃতি সরকারের আগামীর উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে আরও বেশি গতিশীল করে তুলবে।’
তিনি বলেন, ‘নিম্নমধ্যম আয় ও উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের আগে আমরা জাতিসংঘ ঘোষিত মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলও (এমডিজি) সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছি। তবে আমরা উন্নয়নশীল দেশের তকমাও বেশি দিন গায়ে আঁকড়ে ধরে থাকতে চাই না। আমাদের অভীষ্ট লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে উত্তরণের। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার এর বাস্তবায়নও শুরু হয়েছে। এ লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট কর্ম কৌশল ও পরিকল্পনা ধরে এগোচ্ছে সরকার। এক্ষেত্রে সামনে সম্ভাব্য যেসব চ্যালেঞ্জ রয়েছে, সেগুলোও আমরা সাফল্যের সঙ্গেই মোকাবিলা করতে সক্ষম হবো আশা করছি।’
তবে করোনার কারণে এর ধারাবাহিকতায় কিছুটা ছেদ পড়তেও পারে। তবে কতটা ছেদ পড়েছে তার তথ্য এখনও জানা যায়নি।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার নিউজবাংলাকে জানান, ‘করোনার প্রভাব বাংলাদেশে একা নয়, বিশ্বব্যাপী ফেলেছে। তবে তুলনামুলক কম প্রভাবই পড়েছে দেশে। তাই বলে উত্তরণ নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই।’
যে সম্ভাবনা
স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশে (ডিসি) উত্তরণের পর বাংলাদেশের জন্য ঝুঁকির তুলনায় সম্ভাবনাই বেশি দেখছেন অর্থনীতিবিদরা। এর মধ্যে রয়েছে চারটি বড় সম্ভাবনা।
১. আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি বাড়বে। ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বের যে কোনো দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটায়।
২. উদ্যোক্তার মধ্যে সৃষ্ট মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব। এর ফলে দেশে ছোট-বড় সব উদ্যোক্তার মধ্যে সনাতনী চেতনার পরিবর্তন ঘটবে এবং বিশ্বায়নের ঝুঁকি মোকাবিলায় নিরাপদ ক্ষেত্র প্রস্তুত করবে। এ মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তনের প্রভাব মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) গতি সঞ্চার করবে।
৩. বিশ্বায়নের অবাধ প্রতিযোগিতায় উদ্যোক্তাদের টিকে থাকার সক্ষমতা বাড়বে। এর কারণ উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশের আগে হাতে থাকা নয় বছর সময়ে বাংলাদেশের শিল্পপণ্য উৎপাদনে অনেক বৈচিত্র্য আসবে। বাড়বে কর্মদক্ষতা। প্রসার ঘটবে তথ্যপ্রযুক্তির। সংযোজিত হবে বিশ্বের সব আধুনিক যন্ত্রপাতির।
৪. উল্লিখিত তিন কারণে দেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। এর ফলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারী আকৃষ্ট হবে- যা উন্নত দেশের অবকাঠামো তৈরির পথ সুগম করবে।
কোথায় আশঙ্কা
আছে ঝুঁকিও। সবচেয়ে বড় ঝুঁকি রপ্তানি খাতে। যেসব বাজার বাংলাদেশকে শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা দেয়, উত্তরণের পর তা আর থাকবে না। এতে প্রতি ১০০ টাকায় রপ্তানিতে আগের চেয়ে সাড়ে সাত টাকা বেশি দিতে হবে। অর্থাৎ এ পরিমাণ আয় কম হবে। ফলে তখন প্রতিযোগী সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য উৎপাদনশীলতা বাড়ানো একটা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।
ইউনাইটেড নেশনস কনফারেন্স অন ট্রেড অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আঙ্কটাড) জরিপে উল্লেখ করা হয়েছে, রপ্তানি আয় ৫.৫ শতাংশ থেকে ৭.৫ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। ফলে প্রতি বছর মোট রপ্তানি আয়ের দেড় বিলিয়ন থেকে ২.২ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশকে হারাতে হবে।
আরেকটি ঝুঁকি হচ্ছে উন্নয়ন প্রকল্পে দাতা দেশ ও সংস্থাগুলোর স্বল্প সুদ, বিনা সুদের ঋণ ও অনুদান বন্ধ হয়ে যাবে। এর ফলে বাংলাদেশকে উচ্চ সুদে ঋণ নিতে হবে।
এছাড়া বিশ্বের প্রায় সব দেশেরই উত্তরণের পর দেখা গেছে, প্রবৃদ্ধিতে পতন ঘটেছে। বৈদেশিক সাহায্য ও রেমিট্যান্সের পতন ঘটে। এর ফলে তাদের যে আর্থিক ব্যবস্থাপনা রয়েছে তার ওপর একটা নতুন চাপ সৃষ্টি হয়।
আছে সুযোগ নেয়ার উপায়ও
বাংলাদেশ চলতি বছর উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়ার ছাড়পত্র পেলে বিধান অনুযায়ী, পরবর্তী তিন বছর অর্থাৎ ২০২৪ সাল পর্যন্ত গ্রেস পিরিয়ড সুবিধা নিতে পারবে বাংলাদেশ। ওই সময় উত্তরণ প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত সমাপ্তি হয়ে যাবে। তারপর নিয়ম অনুযায়ী রপ্তানিতে শুল্ক সুবিধাসহ অন্যান্য বিশেষ সুবিধা ছাড়ের প্রক্রিয়া কঠোর হতে শুরু করবে।
এর পরেও পরবর্তী তিন বছর অর্থাৎ ২০২৭ সালের মার্চ পর্যন্ত ক্রমহ্রাসমান হারে কিছু সুবিধা পাওয়া যাবে। সব মিলিয়ে এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় প্রবেশের পরও বাংলাদেশের হাতে থাকছে প্রায় সাতটি বছর।
- নাটোরে জেলা প্রশাসক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট এর উদ্বোধন
- বাগাতিপাড়ায় অপহরণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
- কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনার ওপর জোর প্রধানমন্ত্রীর
- সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের সম্ভাবনা
- দেশি শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচনে সফলতা
- একক গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম না করতে নির্দেশ ব্যাংকগুলোকে
- একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
- রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১১০ বিলিয়ন ডলার
- ২-৩ বছরের মধ্যে মহাকাশে যাবে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্যাটেলাইট
- প্রত্যাশা নতুন অধ্যায়ের
- বিপিসির এলপি গ্যাস বটলিং প্ল্যান্ট আধুনিকায়ন, জুনে চালু
- রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না
- নারীবান্ধব শিক্ষানীতির কারণে মেয়েরা এগিয়ে: প্রধানমন্ত্রী
- বাগাতিপাড়ায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
- নাটোরের সিংড়ায় ৫ টি টিয়া পাখি উদ্ধার
- নাটোরে অপহৃত স্কুল ছাত্রী উদ্ধার ও অপহরণকারী গ্রেফতার
- ভাঙা মেরুদণ্ডও ভাঙতে পারেনি গুরুদাসপুরের মাহাবুরের মনোবল
- বাড়ি ফেরায় জিম্মি নাবিক জয়ের পরিবারে বইছে আনন্দের বন্যা
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আসছে ভারতের পেঁয়াজ
- প্লাস্টিক বর্জ্যে সড়ক
- ঋণ পাবেন না খেলাপিরা
- ১৫ শতাংশ কর দিলে কালোটাকা সাদা
- সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে উপকারভোগী বাড়ছে
- অসহনীয় মামলা জটে বিচার বিভাগ ন্যুব্জ: প্রধান বিচারপতি
- বদলাচ্ছে ধর্ষণের সংজ্ঞা প্রস্তাবে যুক্ত তৃতীয় লিঙ্গ
- আনন্দের ঢেউ কর্ণফুলীতে
- ভারতের নির্বাচনের পর ভিসা সহজ করা নিয়ে আলোচনা
- সম্পর্ক পুনর্গঠনের বার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
- বড়াইগ্রামে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময়
- সিংড়ায় সেলাই মেশিন বিতরণ
- বড়াইগ্রামে বৌভাতের অনুষ্ঠানে গিয়ে একে একে তিন ভাইয়ের মৃত্যু
- নাটোরে অনুষ্ঠিত হবে দেশের প্রথম জিআই পণ্য মেলা
- ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচলে বন্ধ থাকবে ১৫০ উপজেলায়
- নাটোরে ট্রাক চাপায় কলেজছাত্র নিহত
- বেঁচে গেলেন শতাধিক যাত্রী
- বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অফিস
- আমি লজ্জিত, দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী: পলক
- নাটোরে অপহৃত স্কুল ছাত্রী উদ্ধার ও অপহরণকারী গ্রেফতার
- বড়াইগ্রামে হিট স্ট্রোকে জমিতেই কৃষকের মৃত্যু
- নাটোরে বিপুল পরিমাণ দেশী অস্ত্রসহ গ্রেফতার-১
- ঢাকাসহ ৭ বিভাগে বৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রা
- নাটোরের তিন উপজেলায় নির্বাচিত হলেন যারা
- বড়াইগ্রামে মাঠে প্রাণ ফেরাতে খাল খনন শুরু
- গুরুদাসপুরে হিটস্ট্রোকে একজনের মৃত্যু
- অবশেষে ‘অবৈতনিক’ হচ্ছে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর
- বড়াইগ্রামে পুুকুরে বিষ দিয়ে ১০ লাখ টাকার মাছ নিধন
- বাগাতিপাড়ায় চুলার আগুনে পুড়লো বাড়ি
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী বাড়ছে যুক্ত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস ভাতা
- সিংড়ায় ধান কাটতে গিয়ে হিট স্ট্রোকে শ্রমিকের মৃত্যু
- রেলপথে মাত্র ৪ ঘণ্টায় ঢাকা থেকে খুলনা, শুরু জুলাই থেকে
- চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার সুপারিশ
- নাটোরে প্রথম ধাপে উপজেলা নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন
- নাটোরে ৩ উপজেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪১ প্রার্থী
- পর্যটন শিল্পের বিকাশে কুয়াকাটায় বিমানবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ
- সিংড়ায় পুকুর খননে ৬ লাখ টাকার নালা বিনষ্ট, কাউন্সিলর গ্রেফতার
- বাগাতিপাড়ায় জেল থেকে বেরিয়ে খুন হলেন হত্যা মামলার আসামি মোহন
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- যমুনায় দৃশ্যমান হলো বঙ্গবন্ধু রেল সেতু
- রংপুর মেডিকেল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার প্রস্তাব অনুমোদন
- নাটোরের বড়াইগ্রামে ইয়াবা সহ একজন আটক