দেশি গরুতেই কোরবানি, বিদেশির প্রয়োজন নেই
আজকের নাটোর
প্রকাশিত: ৭ জুলাই ২০২১
তিন বছর আগেও কোরবানি এলেই দেশের হাটগুলোতে বিদেশি পশুর মহোৎসব দেখা যেত। সে সময় গড়ে ২৪ লাখ পশু বিদেশ থেকে আসত। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কমে গেছে বিদেশি পশু আনার প্রবণতা।
২০১৯ সালে কোরবানিতে বিদেশি পশু আনা হয়েছিল মাত্র ৯২ হাজার। ২০২০ সালে করোনা মহামারির ভেতরে তা নেমে আসে প্রায় শূন্যের কোঠায়। এবারও ভারতে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট নামে করোনার নতুন ধরন ছড়িয়ে পড়ায় সীমান্তে কড়াকড়ির কারণে বিদেশি গরু ঢোকা একেবারেই কমে গেছে।
তা সত্ত্বেও এবার দেশের চাহিদা অনুযায়ী কোরবানির পশুর সরবরাহে কোনো সংকটের আশঙ্কা নেই। দেশি গাবাদিপশুতেই মিটবে পুরো চাহিদা- এমন দাবি করছে সরকারের প্রাণিসম্পদ বিভাগ। তারা বলছে, এ বছর দেশে কোরবানির পশুর হাটে গবাদিপশু সরবরাহের লক্ষ্য ধরা হয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখের কিছু বেশি, যা গত বছরের চেয়ে প্রায় আড়াই শতাংশ বেশি।
আর বাণিজ্যিক খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশনের মতে, খামারিদের হাতে শুধু গরু-মহিষই প্রস্তুত রয়েছে ৩৮ লাখের বেশি। করোনা, লকডাউন ও শাটডাউনে গবাদিপশুর খাদ্য ও লালন-পালন ব্যয় বেড়েছে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত। ফলে গত বছরের চেয়ে এবার কোরবানির পশুর দাম অন্তত ১০ শতাংশের বেশি বাড়বে।
দেশে গত ২০১৪-১৫ অর্থবছর থেকে ২০২০-২১ অর্থবছরে প্রতিবছর শুধু গরুর উৎপাদনই বেড়েছে গড়ে ১৬ লাখ হারে।
এই সময়ে কোরবানির চাহিদাও বেড়েছে। তবে সব বছরই এক রকম হারে চাহিদা বাড়েনি। করোনার দুই বছরের চিত্র অনেকখানি বদলে গেছে। করোনার বছর কোরবানির চাহিদা বেড়েছে ৫ শতাংশ। অথচ এর বিপরীতে ওই সময় দেশে গবাদিপশুর উৎপাদন বেড়েছে বাড়তি চাহিদার ৩ গুণ।
গত মৌসুমে করোনা পরিস্থিতির মধ্যে মানুষের আয়ে ভাটা পড়ায় কমে যায় কোরবানি দেয়ার হার ও হাটে পশু সরবরাহ।
২০১৯ সালে কোরবানির হাটে যেখানে গবাদিপশু সরবরাহ ছিল ১ কোটি ১৮ লাখ, করোনা শুরুর বছরে (২০২০ সালে) সেই সরবরাহ কমে দাঁড়ায় ১ কোটি ১৬ লাখে। চলতি বছর মানুষের সক্ষমতা বিবেচনায় পরিস্থিতির খুব একটা উন্নতি না হলেও গতবারের তুলনায় দেশে প্রায় আড়াই শতাংশ হারে সরবরাহ বাড়ছে কোরবানিযোগ্য পশুর।
সারা বছর দেশে যে পরিমাণ গবাদিপশু জবাই হয়, তার ৬০ শতাংশ হয়ে থাকে কোরবানিতে।
২০১৮ সাল থেকে দেশ সম্পূর্ণ দেশীয় উৎস থেকে পাওয়া গবাদিপশু সরবরাহের মাধ্যমে কোরবানির চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হচ্ছে।
কোরবানিতে গবাদিপশুর সরবরাহ প্রস্তুতি সম্পর্কে প্রাণিসম্পদ বিভাগ বলছে, এ বছর দেশে কোরবানিযোগ্য ১ কোটি ১৯ লাখ ১৬ হাজার ৭৬৫টি পশু হাটে সরবরাহের জন্য প্রস্তুত রয়েছে। এর মধ্যে গরু ও মহিষের সংখ্যা ৪৫ লাখ ৪৭ হাজার, ছাগল-ভেড়ার সংখ্যা ৭০ লাখ ৬৫ হাজার এবং অন্যান্য পশু রয়েছে ৪ হাজার ৭৬৫টি। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে হৃষ্টপুষ্টকৃত গরু-মহিষ সরবরাহ হবে ৩৮ লাখ ৫৮ হাজার ৮০০টি, গৃহপালিত উৎস্য থেকে সরবরাহ মিলবে ৬ লাখ ৮৮ হাজার ২০০টি। অন্যদিকে বাণিজ্যিকভাবে হৃষ্টপুষ্টকৃত ছাগল-ভেড়ার সরবরাহ মিলবে ২৩ লাখ ৭২ হাজার ৭৪৮টি এবং চরাঞ্চলসহ সারা দেশে গৃহপালিত ছাগল-ভেড়া মিলবে ৪৯ লাখ ৯২ হাজার ২৫২টি।
২০২০ সালের অক্টোবরে প্রকাশিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) কৃষিশুমারি ২০১৯-এর প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গেছে, দেশে বর্তমানে গরু আছে ২ কোটি ৮৪ লাখ ৮৭ হাজার ৪১৫টি। আর ছাগলের সংখ্যা ১ কোটি ৯২ লাখ ৮৭ হাজার ৪১৩টি। এর বাইরে সারা দেশে মহিষ আছে ৭ লাখ ১৮ হাজার ৪১১টি। ভেড়ার সংখ্যা ৮ লাখ ৯২ হাজার ৬২৮টি।
২০১৮ সালে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর প্রকাশিত হিসাব অনুযায়ী দেশে ছাগল ছিল ২ কোটি ৫৯ লাখ। আর গরুর সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৩৯ লাখ। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাব ও বিবিএসের শুমারির তথ্যানুযায়ী, দেশে ছাগলের সংখ্যা ৬৬ লাখ কমলেও গরুর সংখ্যা বেড়েছে ৪৬ লাখ।
বাংলাদেশ ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশন বলছে, ১০টির বেশি গরু লালন-পালন করছে দেশে এমন খামারির সংখ্যা ৮ লাখের কিছু বেশি। তবে প্রতিবছরই এই খামারির সংখ্যা বাড়ছে।
খামারিরা জানিয়েছেন, ভালো দাম পাওয়া, খামার মালিকদের প্রণোদনা প্রদান এবং সরকারি নীতিগত সহায়তা অব্যাহত থাকায় গবাদিপশুতে বর্তমানে স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশ। এ বছর কোরবানিতে ৪৫-৫০ লাখ গরু এবং ৭০-৭৫ লাখ ছাগল ও ভেড়ার চাহিদা রয়েছে। চাহিদার পুরোটাই অভ্যন্তরীণ উৎপাদন থেকে মেটানো সম্ভব।
তারা আরও দাবি করেন, কয়েক বছর আগেও মাংসের চাহিদা মেটাতে ভারতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বছরে ৫৫-৬০ হাজার কোটি টাকার গরু ও ফ্রোজেন মাংস আমদানি করা হতো। নিজস্ব উৎপাদন বাড়ায় এখন আর আমদানির তেমন প্রয়োজন হয় না।
বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পশু পালনের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙা হচ্ছে। সুযোগ তৈরি হয়েছে এ খাতে নতুন কর্মসংস্থানের।
এ প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি নিউজবাংলাকে জানান, গবাদিপশু উৎপাদনে দেশ এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। এ কারণে আর পশু আমদানির প্রয়োজন নেই। ভবিষ্যতেও প্রয়োজন হবে না। কোরবানি করার মতো পর্যাপ্ত গবাদিপশু দেশেই আছে। এ নিয়ে কারো উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
প্রাণিসম্পদ বিভাগের তথ্যমতে, ঢাকা বিভাগে ৯২ হাজার ৮২১ জন খামারির ৬ লাখ ৪ হাজার ৬৬৪টি, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪০ হাজার ৯৬৩ জন খামারির ১ লাখ ৬৩ হাজার ৯৪৩টি, খুলনা বিভাগে ১ লাখ ৭ হাজার ২২৭ জন খামারির ৮ লাখ ৭৮ হাজার ২৪২টি গরু কোরবানির পশুর হাটে সরবরাহের জন্য প্রস্তুত। এ ছাড়া রাজশাহী বিভাগে ১ লাখ ২৭ হাজার ২৬১ জন খামারির ১৪ লাখ ১০ হাজার ৮০৯টি, রংপুর বিভাগে ২ লাখ ২২ হাজার ৪১৮ জন খামারির ১৩ লাখ ৩ হাজার ২৪১টি, সিলেট বিভাগে ১২ হাজার ৯৭২ জন খামারির ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭২৫টি, বরিশাল বিভাগে ২০ হাজার ৩৮৭ জন খামারির ১ লাখ ৩৮ হাজার ৩৭৪টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭৪ হাজার ৬৬ জন খামারির ১৫ লাখ ৯৮ হাজার ৩১৫টি হৃষ্টপুষ্ট গবাদিপশু রয়েছে।
এ ছাড়া কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাটের ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, ধরলা, দুধকুমারসহ ২৬টি নদ-নদীর প্রায় ৪৫০টি চরাঞ্চলে ছাগল পালনের পরিমাণ বেড়েছে। কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট প্রাণিসম্পদ বিভাগ সূত্র জানায়, বর্তমানে দুই জেলায় গরুর সংখ্যা আছে ১৪ লাখ ৫৫ হাজার ৮৩০টি আর ছাগল ৬ লাখ ৫৭ হাজার ২৫টি। দুই বছর আগে গরু ছিল ১৬ লাখ ১২ হাজার এবং ছাগল ছিল ৫ লাখ ৮০ হাজার।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশনের জেনারেল সেক্রেটারি মো. শাহ ইমরান নিউজবাংলাকে বলেন, কোরবানিতে এবার গরু নিয়ে কোনো সংকট হবে না। কারণ দেশেই গবাদিপশু উৎপাদনে বিপ্লব ঘটে গেছে। পশু পালন ও উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলাদেশ।
তিনি জানান, শুধু কোরবানি নয়, মাংসের জন্য ভবিষ্যতেও আর বাইরে থেকে কোনো গরু আনার প্রয়োজন নেই। বরং কোরবানিতে খামারিরা যাতে ভালো দাম পান, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে সরকারকে। কারণ গত বছর করোনা শুরু হওয়ার পর থেকেই গবাদিপশু লালন-পালনে খামারিদের ব্যয় অত্যধিক বেড়ে গেছে। এ জন্য পথে পথে চাঁদাবাজি বন্ধ এবং হাটগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা, ব্যাংকিং সুবিধা নিশ্চিত করা এবং খামারিদের থাকা-খাওয়ার সুব্যবস্থা থাকতে হবে।
মিরপুরের পলাশ ডেইরি ফার্মের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আল মাহমুদ নয়ন জানান, তার খামারে ৩০টি গরু এবার কোরবানির জন্য বিক্রির উপযোগী করা হয়েছে। ৩৮০ থেকে ৬০০ কেজি ওজনের এসব গরু লালন-পালনে তার বিপুল বিনিয়োগ করতে হয়েছে। পশুর খাবারের দাম বেড়ে গেছে। আগে যেখানে এক কেজি ভুসি কিনতে ৩৪ টাকা লাগত, এখন তার জন্য ৪৮ টাকা গুনতে হচ্ছে। এভাবে পশুর সব খাবারেই বেড়েছে দাম। বাড়তি দাম পাওয়া না গেলে খামারিরা নিরুৎসাহিত হয়ে পড়বেন। এর প্রভাব পড়বে দেশীয় উৎপাদনে।
প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম জানিয়েছেন, দেশি গরুতেই পূরণ হবে কোরবানির চাহিদা। দেশেই পর্যাপ্ত পশু থাকায় কোনোভাবেই গবাদিপশু দেশের বাইরে থেকে আসবে না। তিনি আরও বলেন, হাটগুলোতে পশুর সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে প্রয়োজনে পশু পরিবহনে স্পেশাল ট্রেন থাকবে। রাজধানী ও বিভাগীয় শহরসহ অনেক জেলাতেই ট্রেন চলাচল করে। এতে পশু পরিবহনে ব্যবসায়ীদের সুবিধা হবে। পশু বিক্রেতাদের নিরাপত্তায়ও রাস্তায় সব ধরনের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে। স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করেই কোরবানি নিশ্চিত করা হবে।
- সিংড়ায় পুকুর খননে ৬ লাখ টাকার নালা বিনষ্ট, কাউন্সিলর গ্রেফতার
- আজ নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস এর গণহত্যা দিবস
- সিংড়ায় শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
- ঢাকাসহ ৭ বিভাগে বৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রা
- ভুল তথ্যে প্লট কেনা ও হস্তান্তরে বরাদ্দ বাতিল
- ‘অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী’
- রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে প্রণোদনার সুপারিশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
- চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ
- চট্টগ্রামের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এখন দৃশ্যমান
- নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটে যুক্ত হচ্ছে আরও ৫০০ শয্যা
- আইএমএফ ঋণের তৃতীয় কিস্তি ৭০ কোটি ডলার মিলবে জুনে
- সরকারিকরণ হলো জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- বন্দিদের সুস্থ রাখতে নানা উদ্যোগ কারাগারে
- জুনে বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাচ্ছে দ্বিতীয় ইউনিট
- দক্ষিণে বাড়ল কমিউটার ট্রেন যাত্রী পরিবহন শুরু আজ
- উপজেলা নির্বাচন উৎসবমুখর দেখতে চাই - প্রধানমন্ত্রী
- বড়াইগ্রামে ঘরের আগুনে দগ্ধ হয়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
- বাগাতিপাড়ায় সেরা শিক্ষক-শিক্ষার্থী নির্বাচিত
- সিংড়ায় ধান কাটতে গিয়ে হিট স্ট্রোকে শ্রমিকের মৃত্যু
- র্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া
- আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা
- খুলনায় লবণাক্ত জমিতে বছরজুড়েই ফলছে ফসল
- সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের
- ‘মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
- বে টার্মিনাল প্রকল্পে গতি
- রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির আশা বাংলাদেশ ও গাম্বিয়ার
- বস্তিবাসীর জন্য ৯ কুলিং জোন করবে ডিএনসিসি
- খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার
- এনআইওতে চোখের চিকিৎসা নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন গৃহীত
- বড়াইগ্রামে বৌভাতের অনুষ্ঠানে গিয়ে একে একে তিন ভাইয়ের মৃত্যু
- নাটোরে ৯৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেধাবী শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
- সৌদি আরবে ঈদের তারিখ ঘোষণা
- আসছে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ, ১০ বিস্ময়কর তথ্য
- ঢাকাসহ ৭ অঞ্চলে ৮০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে ঝড়
- বেঁচে গেলেন শতাধিক যাত্রী
- আমি লজ্জিত, দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী: পলক
- বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অফিস
- শিক্ষকদের দুর্গম অঞ্চলে এক বছর চাকরি বাধ্যতামূলক
- একীভূত হচ্ছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ৬ ব্যাংক
- নাটোরের ৩ উপজেলায় ১৮ জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল
- বড়াইগ্রামে হিট স্ট্রোকে জমিতেই কৃষকের মৃত্যু
- বিএনপি এদেশের সাম্প্রদায়িকতার বিশ্বস্ত ঠিকানা: ওবায়দুল কাদের
- নাটোরে বিপুল পরিমাণ দেশী অস্ত্রসহ গ্রেফতার-১
- মাত্র পাঁচদিনে এলো প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা রেমিট্যান্স
- মুচলেকায় ছাড়া পেল শিকারি, বাঁচলো সাত ঘুঘু পাখির জীবন
- দুই মাস পর মধ্যপাড়া খনি থেকে পাথর উত্তোলন শুরু
- বড়াইগ্রামে মাঠে প্রাণ ফেরাতে খাল খনন শুরু
- গুরুদাসপুরে হিটস্ট্রোকে একজনের মৃত্যু
- নতুন যোগ হচ্ছে ২০ লাখ দরিদ্র
- ঢাকাসহ ৭ বিভাগে বৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রা
- বড়াইগ্রামে পুুকুরে বিষ দিয়ে ১০ লাখ টাকার মাছ নিধন
- চলতি মাসেই জলদস্যুদের হাতে বন্দি নাবিকদের উদ্ধার :নৌ প্রতিমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় দুই কোটি ৩৫ লাখ টাকা টোল আদায়
- নাথানকে ধরতে চাওয়া হচ্ছে ইন্টারপোলের সহায়তা
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী বাড়ছে যুক্ত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস ভাতা
- চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার সুপারিশ
- রেলপথে মাত্র ৪ ঘণ্টায় ঢাকা থেকে খুলনা, শুরু জুলাই থেকে
- এপ্রিল মাসে তীব্র কালবৈশাখী ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা
- জুমাতুল বিদার গুরুত্ব ও করণীয়