বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||
বৈশাখ ১০ ১৪৩১
|| ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
আজকের নাটোর
প্রকাশিত: ২৫ মে ২০২২
নসরুল হামিদ বলেন, ‘দেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ৭৮৮.১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুতের মধ্যে ৫৫৪.১৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সোলার থেকে আসে। ২০২৫ সালের মধ্যে ২৮টি নির্মাণাধীন সোলার বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে আরও প্রায় ১৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে।’
তিন বছরের মধ্যে ২৮টি নির্মাণাধীন সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে আরও প্রায় ১৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
তিনি বলেছেন, দেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ৭৮৮.১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুতের মধ্যে ৫৫৪.১৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সোলার থেকে আসে। ২০২৫ সালের মধ্যে ২৮টি নির্মাণাধীন সোলার বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে আরও প্রায় ১৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে।
মঙ্গলবার অনলাইনে পঞ্চম এনার্জি ট্রানজিশন কাউন্সিলের মন্ত্রী পর্যায়ের সভায় বক্তব্যকালে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে ১২ পার্সেন্ট জনগণকে ৬.০২ মিলিয়ন সোলার হোম সিস্টেমের মাধ্যমে বিদ্যুৎ দেয়া হচ্ছে। ছাদে সোলার সিস্টেমের মাধ্যমে ৪২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নেট মিটারে সংযুক্ত রয়েছে। সৌর সেচ পাম্প ও ০.৩ মিলিয়ন সোলার স্ট্রিট লাইট রয়েছে।’
সমন্বিত জ্বালানি ও বিদ্যুৎ মহাপরিকল্পনায় সবুজ জ্বালানির প্রসারে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘খসড়া এই মহাপরিকল্পনা চূড়ান্ত হলে ভবিষ্যতে কার্বন নিঃসরণের ‘নেট জিরো’ প্রতিশ্রুতি পূরণ করা সম্ভব হবে। মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনায়ও বাংলাদেশ পরিবেশবান্ধব জ্বালানির (ক্লিন এনার্জি) ওপর অগ্রাধিকার দিয়েছে।’
স্থলভাগে উইন্ড পাওয়ার প্রজেক্ট নির্দেশিকা চূড়ান্ত করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বৈদ্যুতিক যান চার্জিং বিষয়ক নির্দেশিকা পরিবহন খাতকে ডি-কার্বনাইজ করতে কার্যকর অবদান রাখবে।
তিনি বলেন, ‘দেশে সবুজ জ্বালানির ব্যাপক প্রসারের জন্য কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা ও সহযোগিতা প্রয়োজন। বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে ২০৪১ সালের মধ্যে ৪০ পার্সেন্ট বিদ্যুৎ উৎপাদনের যে ভিশনারি ও সাহসী লক্ষ্যমাত্রা পরিকল্পনা করা হয়েছে, তা বাস্তবায়নে প্রয়োজন ব্যাপক বিনিয়োগ।’
ajkernatore.com
সর্বশেষ
জনপ্রিয়