চলনবিলের মিঠা পানির শুঁটকির উৎপাদন বাড়ছে, রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে
আজকের নাটোর
প্রকাশিত: ১৫ মার্চ ২০২১
উত্তরাঞ্চলের নাটোর জেলার চলনবিলে মিঠা পানির শুটকির চাহিদা বাড়ছে। দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশের প্রায় ১২ টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে এ শুটকি। ক্রমবর্ধমান এ চাহিদাকে সামনে রেখে অনেক ব্যবসায়ী আকৃষ্ট হচ্ছেন। দাম চড়া হলেও বাড়ছে চাহিদা।
মৌসুমের এক মাস বাকি থাকতেই গত বছরের তুলনায় এ বছর শুটকির উৎপাদন বেড়েছে ৯০ মেট্রিক টন। মাছ সংরক্ষণাগার থাকলে শুটকির উৎপাদন আরও বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কে নিংগইন নামক স্থান বাঁশের ছাউনিতে বসানো হয়েছে শুঁটকির অস্থায়ী চাতাল। সেখানে মিঠা পানির বিভিন্ন ধরনের মাছের শুঁটকি উৎপাদন করতে দেখা যায়।
নাটোর জেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, সিংড়ায় চারটি চাতাল ও ৩০টি এলাকায় বিলের মাছ সংগ্রহ করে শুটকি তৈরি করেন ৩১৩ জন। ২০২০ সালে সিংড়ায় ৩১৯ মেট্রিক ট্রন শুটকি উৎপাদন হয়। চলতি বছর জানুয়ারি পর্যন্ত উৎপাদন বেড়ে হয়েছে ৪১২ মেট্রিক ট্রন।
নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের ধারে নিংগইন এলাকায় গড়ে উঠেছে চলনবিলের সর্বববৃহৎ শুটকি চাতাল। নারী-পুরুষ মিলিয়ে এই চাতালে কাজ করছেন ২৫ জন শ্রমিক। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাছ কাটা, বাছাই, ধোয়া, রোদে শুকানো, তোলার কাজে শ্রমিকরা ব্যস্ত সময় পার করেন।
নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার ব্যবসায়ী নান্নু মিয়া বলেন, চলনবিলের শুঁটকি আমেরিকা, মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, কাতার, বাহরাইন, দুবাইসহ ১০-১২টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। চলতি মৌসুমে এখানে ১৫০-২০০ মেট্রিক টন শুঁটকি তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। যার আর্থিক মূল্য হবে প্রায় ৫০ কোটি টাকা।
শুঁটকি ব্যবসায়ীরা জানান, চলতি বছর চলনবিলের বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ২৫০টি অস্থায়ী চাতাল বসেছে। এসব চাতালে শোল, বোয়াল, পুঁটি, খলশে, চেলা, টেংরা, বাতাসি, চিংড়ি, নলা, টাকি, বাইমসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ শুকিয়ে শুঁটকি তৈরি করা হচ্ছে।
মানভেদে এই শুঁটকি মাছকে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’ গ্রেডে বাছাই করা হয়। এর মধ্যে ‘এ’ গ্রেডের বা ভালো মানের শুঁটকি রপ্তানি হয় আমেরিকা, মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, কাতার, বাহরাইন, দুবাইসহ ১০-১২টি দেশে। মূলত ঢাকার ব্যবসায়ীদের হাত ঘুরেই এখানকার শুঁটকি বিদেশে যায়।
আর ‘বি’ ও ‘সি’ গ্রেডের শুঁটকি মাছ বিক্রি হচ্ছে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, দিনাজপুর, সৈয়দপুর, নীলফামারী, রংপুর, রাজশাহী, খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। শুঁটকির আকারভেদে দাম হয় ভিন্ন ভিন্ন। ছোট আকারের মাছের শুঁটকি প্রতিমণ ১৬ থেকে ২৪ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। বড় আকৃতির মাছের শুঁটকি ৩০ থেকে ৭০ হাজার টাকা মণ।
শুটকি ব্যবসায়ীরা আরো জানান, চলনবিলে এখন থইথই পানি নেই। এখন প্রায় শুকিয়ে এসেছে। ফলে বিস্তীর্ণ বিলজুড়ে চলছে ধান কাটা কিংবা অন্য ফসল রোপণের কাজ।
তবে বিলের নিচু জায়গা বা বড় খালগুলো থেকে মাছ ধরা হচ্ছে। মাছের ভরা মৌসুমে ভেসাল, সুতিজাল, বেড়জাল, পলো দিয়ে মাছ ধরছেন জেলেরা। আর পাশেই বাঁশের ছাউনিতে বসানো হয় শুঁটকির অস্থায়ী চাতাল। সেখানে মিঠা পানির বিভিন্ন ধরনের মাছের শুঁটকি উৎপাদিত হয়।
দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকাররা এসে কম দামে বিলের মাছ কিনে বাইরের বাজারে চড়া দামে বিক্রি করে। যেসব মাছ অবিক্রিত থাকে সেগুলো কিনে নেন শুটকি উৎপাদকরা।
অক্টোবর থেকে পানি কমতে শুরু করায় শুকিয়ে যায় খাল ও বিলগুলো। তখন হাত দিয়েই ধরা যায় টাকি, শোল, পাতাসি, চান্দা, পুঁটি, টেংরা, গজার, মাগুর, কই চিংড়িসহ হরেক প্রজাতির দেশি মাছ। এসব মাছের কিছুটা বিক্রি হয় বিল সংলগ্ন হাট-বাজারগুলোতে আর কিছুটা সরাসরি আসে শুটকি চাতালে।
জেলার নিংগইন শুটকি চাতালে গিয়ে দেখা যায়, নারী শ্রমিকরা বিলের তাজা টাকি মাছ কেটে নাড়িভুঁড়ি বের করে ধোয়ার পর লবণ মাখিয়ে মাচায় মেলে দিচ্ছেন। সকালে রোদে ভেজা মাছগুলোও এপিঠ-ওপিঠ উল্টে রাখছেন। পুরুষ শ্রমিকরা চাতাল ঘরে রাখা শুটকি আবারো রোদে শুকাতে দিচ্ছেন। রাস্তার পাশে মাচার উপর শুটকির পসরা সাজিয়ে বিক্রিও করছেন কেউ কেউ। মহাসড়কের পাশে গাড়ি থামিয়ে অনেকেই কিনে নিচ্ছেন শুটকি।
জানা যায়, শৈল মাছের শুটকির কেজি আকারভেদে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা, পুঁটি ৩০০ টাকা, টাকি ৩৫০ টাকা, চেলা ৬০০ টাকা, পাতাসি ৮০০ টাকা, গুচি আকারভেদে ৭০০ থেকে ১ হাজার টাকা, কাঁচকি ৭০০ টাকা, বোয়াল ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা, চাপিলা ৪০০ টাকা, মলা ৫০০ টাকা ও বাইম ১ হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
তবে বছরের শুরুতে প্রতিকেজি ১ হাজার ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হলেও এ বছর মাছের স্বল্পতার কারণে বিলের চিংড়ি মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। দেশি চিংড়ি মাছ খুবই সুস্বাদু হওয়ায় বাজারে নেয়ার পর আর অপেক্ষা করতে হয় না। শুটকি তৈরির জন্য চাতাল পর্যন্ত চিংড়ি আর আসে না।
চলনবিল থেকে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ মণ শুটকি বিক্রি হয়। তবে সিংড়ার শুটকিগুলো চলে যায় নীলফামারীর সৈয়দপুরে। এছাড়া রাজধানী, চট্টোগ্রাম, কুমিল্লা, দিনাজপুর, কক্সবাজার, রাজশাহী, কুষ্টিয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকাররা এখানে এসে শুঁটকি কিনে নিয়ে বিক্রি করেন।
ঢাকার আশুলিয়া থেকে শুটকি কিনতে এসেছিলেন ব্যবসায়ী মনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, শুঁটকি ব্যবসায় লাভ যেমন আছে, তেমন লোকসানও আছে। ভালোভাবে মাছ শুকানো না হলে পচে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ভালো মানের শুঁটকির কদর বেশি। ঢাকার বড় ব্যবসায়ীরা এগুলো কিনে রপ্তানি করেন।
শুটকি ব্যবসায়ীরা বলছেন, একটি মাছ সংরক্ষণাগার থাকলে বর্ষায় বিলের মাছ ধরে রেখে শীতের শুরুতে বা প্রয়োজন মাফিক শুটকি তৈরি করা সম্ভব। শুটকির মৌসুমে পর্যাপ্ত শুটকি থাকায় দাম বাড়ে না। কিন্ত বছরের অন্য সময় চাহিদা বেশি থাকলেও সরবরাহ করা যায় না। সারা বছর শুটকি তৈরি সম্ভব হলে আশানুরূপ দামে সারা বছরই তা বিক্রি করা যাবে।
শুটকি চাতাল মালিক নাসির উদ্দীন বলেন, পর্যাপ্ত উৎপাদন হলেও এখনো স্থানীয় বাজার সৃষ্টি হয়নি। সড়কের ধারে চাতাল থেকে শুটকি কিনতে পারেন না অনেকেই। ফলে বিক্রি কমে গেলে শুটকিগুলো কখনো কখনো জেলার বাইরের মোকামগুলোতে নিয়ে যেতে অনেক বেশি খরচ পড়ে। তখন লাভের পরিমাণ কমে যায়।
আরেক ব্যবসায়ী জমির উদ্দীন বলেন, আমাদের শুটকির মান ভালো। বিক্রিও ভালো। কিন্ত সারাবছর আমরা শুটকি বিক্রি করতে পারতাম। যদি একটা মাছ রাখার জায়গা থাকতো। দেশে শুটকির চাহিদা মেটাতে সিংড়ায় মৎস্য সংরক্ষণাগার তৈরি জরুরি।
ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম বলেন, বিলের মাছ যদি সংরক্ষণ করা যেতো- তবে শুটকি উৎপাদনে বিপ্লব ঘটতো সিংড়া থেকেই। বর্ষাকালে কম দামে যেসব মাছ বিক্রি হয়, সেগুলো শীতকাল পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে পারলে বৃহৎ এ মৎস্য সম্ভার প্রক্রিয়াজাত মাছ উৎপাদনে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতো।
নাটোরের জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, চলনবিলের শুঁটকির সুনাম ও চাহিদা দুটোই রয়েছে। ফলে আমরা এই শুঁটকির মান বৃদ্ধির জন্য চাতাল মালিকদের প্রশিক্ষণ ও আর্থিক সহযোগিতা দেওয়ার কথা বিবেচনা করছি। আশা করি, প্রক্রিয়াটি শুরু হলে এই অঞ্চলের শুঁটকি ব্যবসা আরও বহুদূর এগিয়ে যাবে।
- নাটোরে গাঁজা সহ ২ জনকে গ্রেফতার
- সিংড়ায় ফসলি জমিতে পুকুর খনন বন্ধে ইউএনও’র কঠোর হুঁশিয়ারি
- লালপুরে জালিয়াতির অভিযোগে একজন গ্রেফতার
- নাটোরে ট্রাক চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
- বাগাতিপাড়ায় নদীর হাঁটু পানিতে শৌখিন মাছ শিকারীদের উৎসব
- শ্যালক রুবেলকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের নির্দেশ দিলেন প্রতিমন্ত্রী
- আমি লজ্জিত, দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী: পলক
- বাগাতিপাড়ায় জেল থেকে বেরিয়ে খুন হলেন হত্যা মামলার আসামি মোহন
- বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- জাতিসংঘে উঠল পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে অর্জিত অগ্রগতির কথা
- বন্ধুত্ব ও শ্রদ্ধাবোধ রাশিয়া-বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রধান ভিত্তি
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী বাড়ছে যুক্ত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস ভাতা
- দেশের মধ্যে ভ্রমণে আগ্রহ বাড়ছে
- কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ব্যয় নেমেছে অর্ধেকে
- চাষাবাদ সহজ করতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াচ্ছে সরকার
- দেশব্যাপী ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের ই-পাসপোর্ট সেবা শুরু
- বিআরটিএর অভিযানে ৪০৫ মামলা, ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- কাতারের আমির আসছেন সোমবার
- রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস
- পুলিশ-নৌবাহিনী-ফায়ার যানবাহনের টোল মওকুফ বঙ্গবন্ধু টানেলে
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- মন্ত্রী-এমপির প্রার্থীদের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- লালপুরে বাইসাইকেল বিতরণ
- টিসিবি কার্ডে জালিয়াতি ঠেকাতে আসছে স্মার্ট কার্ড
- রাজশাহী সহ ৪ বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি
- ১২ কেজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম কমল
- শুধু ১ দিন ছুটি নিলেই ঈদে টানা ১০ দিনের বন্ধ!
- পুতিনকে অভিনন্দন জানালেন শেখ হাসিনা
- পর্দায় ফিরলেন চিত্রনায়ক মান্না! (ভিডিও)
- কেজিতে জিরার দাম কমলো ৫৫০ টাকা
- সৌদি আরবে ঈদের তারিখ ঘোষণা
- নাটোরে ৯৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেধাবী শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
- ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন নাটোরের ৪২ তরুণ-তরুণী
- আসছে বিরল সূর্যগ্রহণ; ৮ এপ্রিল ভয়ানক এক দৃশ্য দেখবে বিশ্ব
- এক সেকেন্ডের জন্য ঘূর্ণন বন্ধ হলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর?
- শুরু হলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিশাল ছুটি
- উত্তরাঞ্চলে খুলছে সম্ভাবনার দুয়ার
- জনপ্রতি ফিতরা নির্ধারণ, সর্বোচ্চ ২৯৭০ টাকা
- ঢাকাসহ ৭ অঞ্চলে ৮০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে ঝড়
- দর্শনা বন্দর দিয়ে এলো ১৬৫০ মেট্রিক টন ভারতীয় পেঁয়াজ
- রোজার কাফফারা কী ও কিভাবে
- আসছে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ, ১০ বিস্ময়কর তথ্য
- শিক্ষকদের দুর্গম অঞ্চলে এক বছর চাকরি বাধ্যতামূলক
- বেঁচে গেলেন শতাধিক যাত্রী
- একীভূত হচ্ছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ৬ ব্যাংক
- ঈদযাত্রায় এবার স্বস্তির আশা
- ৭ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি হতে পারে
- নিয়োগ হতে পারে লক্ষাধিক শিক্ষক, পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি চলতি মাসেই
- নাটোরের ৩ উপজেলায় ১৮ জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল
- দাম কমল ডিজেল ও কেরোসিনের
- বিএনপি এদেশের সাম্প্রদায়িকতার বিশ্বস্ত ঠিকানা: ওবায়দুল কাদের
- প্রায় ৩ ঘন্টা পর নাটোর হয়ে ঢাকার সাথে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
- নাটোরে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে স্কুলছাত্রকে কুপিয়ে হত্যা