শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||
বৈশাখ ১২ ১৪৩১
|| ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫
আজকের নাটোর
প্রকাশিত: ৯ ডিসেম্বর ২০২২
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, আনারসটি উৎপাদন এবং এর পেছনে যে শ্রম দিতে হয় সেটি বিবেচনা করে এটির মূল্য আকাশচুম্বি। এ আনারস খাওয়ার উপযোগী হতে দুই থেকে তিন বছর সময় লাগে।
হ্যালিগান পাইনাপেল নামের সংস্থাটির ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ১৮১৯ সালে প্রথম যুক্তরাজ্যে আনা হয় আনারসটি। কিন্তু এ ফলটি উৎপাদনে যুক্তরাজ্যের আবহাওয়া উপযুক্ত না। কারণ ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় আনারস বেড়ে ওঠে না। এজন্য একটি বিশেষ ব্যবস্থা উদ্ভাবন করেন উদ্যানতত্ত্ববিদরা। সেই বিশেষ ব্যবস্থায় কাঠের তৈরি পাত্র তৈরি করা হয়। আনারস বেড়ে ওঠতে সেটির ভেতর দেওয়া হয় পচনশীল সার ও হিটার। ঐ হিটার পাত্রের ভেতরের তাপমাত্রা উষ্ণ রাখে।
হ্যালিগান পাইনাপেলের একজন মুখপাত্র সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে বলেন, যুক্তরাজ্যে আনারস উৎপাদন অনেক শ্রমসাধ্য কাজ। এর পেছনে যে সময় দিতে হয়, সারের মূল্য, পরিবহন খরচ এবং অন্যান্য বিষয়সহ আমাদের একটি আনারস উৎপাদনে ১ হাজার পাউন্ডেরও বেশি খরচ হয়।
আনারস বিষয়ক হ্যালিগান পাইনাপেলের ওয়েবসাইটে আরো বলা হয়, তাদের বাগানে উৎপাদিত দ্বিতীয় আনারসটি রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথকে উপহার দেওয়া হয়েছিল। আনারস উৎপাদনে প্রায় ২০০ বছর আগের উপায় অবলম্বন করেন তারা। এসব আনারস অবশ্য সাধারণভাবে বিক্রি করা হয় না। এর বদলে এগুলো নিলামে তোলা হয়। সেখানে একেকটি আনারস প্রায় ১০ লাখ টাকায়ও বিক্রি হয়।
ajkernatore.com
সর্বশেষ
জনপ্রিয়