অ্যানেসথেসিয়ার ওষুধ পরিবর্তন করার নির্দেশ মন্ত্রণালয়ের
আজকের নাটোর
প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২৪
ভেজাল অ্যানেসথেসিয়া ওষুধে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে এই তিন শিশুর কানে ককলিয়ার ইমপ্লান্ট বসানোর সময় তাদের অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া হয়েছিল। সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে যে, তাদের যে অ্যানেসথেসিয়া ওষুধ হিসেবে 'হ্যালোথেন' ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু ওই ওষুধে হ্যালোথেনের উপাদানই ছিল না। অর্থাৎ এটা ভেজাল। এই রিপোর্ট স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে এসেছে গতকাল। এ কারণে গতকাল জরুরি মিটিংয়ে বসে স্বাস্থ্য প্রশাসন। সেখানকার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে অস্ত্রোপচারে ব্যবহূত ওষুধ পরিবর্তনের নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। সরকারি ও বেসরকারি সব হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে ‘ইনহেলেশনাল অ্যানেস্থেটিক’ হিসেবে ‘হ্যালোথেন’ এর পরিবর্তে ‘আইসোফ্লুরেন বা সেভোফ্লুরেন’ ব্যবহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বুধবার স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ এ বিষয়ক প্রজ্ঞাপনে অ্যানেসথেসিয়জনিত মৃত্যু ও এর অপপ্রয়োগ রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে।
তবে এর আগে সারাদেশে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিকগুলোতে অপারেশন করার সময় অনেক রোগী মারা যায়। ধারণা করা হচ্ছে, এই ভেজাল হ্যালোথেনের কারণে। এটা গত বছরের ২৩ এপ্রিল থেকে হ্যালোফেন উৎপাদন ও বাজারজাত বন্ধ রয়েছে। বাংলাদেশে এসিআই ওষুধ কোম্পানি এই ওষুধটি তৈরি করতো, যার নাম ছিল হ্যালোসিন। তারাও এটার উৎপাদন বন্ধ করেছে এক বছর ধরে। তবে পাশ্ববর্তী দেশ থেকে চোরাই পথে আসে এই হ্যালোথেন। যেটা ভেজাল ও নকল। এ কারণে খৎনা করাতে গিয়েও শিশুর মৃত্যু হয়েছে। হ্যালোথেন ওষুধটি রোগীকে অজ্ঞান করতে ব্যবহার করা হয়। আইসোফ্লুরেন ও সেভোফ্লুরেনও রোগীকে অজ্ঞান করতে ব্যবহার হয়। এগুলো আলাদা ওষুধ হলেও মূল কাজ রোগীকে অজ্ঞান করা। একটি বিশেষ যন্ত্রের সাহায্যে শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে ওষুধগুলো শরীরে প্রবেশ করালে রোগী অজ্ঞান হয়। সম্প্রতি ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে শিশু আয়ান আহমদ এবং মালিবাগের জেএস ডায়াগনস্টিক সেন্টার অ্যান্ড মেডিকেল চেকআপ সেন্টারে আহনাফ তাহমীদ আলম আয়হাম নামে দুই শিশুকে খৎনা করানোর জন্য অজ্ঞান করার পর ওই দুই শিশুর মৃত্যু হয়। ওই দুই শিশুর মৃত্যুর পর দেশে সঠিক পদ্ধতিতে অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া হচ্ছে কি না সে প্রশ্ন সামনে আসে। এ নিয়ে গণমাধ্যমে ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। অবশেষে স্বাস্থ্য বিভাগের টনক নড়েছে। যারা ব্যবহার করছেন তারা এই বিপুল সংখ্যক মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী। স্বজনহারা পরিবারগুলোর একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হারিয়ে অর্ধহারা, অনাহারে জীবন পার করছেন। এসব দেখভাল করার দায়িত্ব ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরে। এছাড়া দেখভাল করার অনেকে আছেন। তারপরও ভেজাল হ্যালোথেন ব্যবহারে এতোগুলো মানুষ মারা গেল। খৎনা করাতে গিয়ে মারা গেছে। এর কারণ এই ভেজাল হ্যালোথেন। যেটা গতকাল প্রমাণিত হলো। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সারাদেশে টিম পাঠিয়ে তদন্ত করে দেখেছে যে, সার্জন ঠিক আছে, অজ্ঞানকারী ডাক্তার ঠিক আছে ও অপারেশন থিয়েটার ঠিক আছে। তাহলে রোগী মারা গেল কেন? কিছুই খুঁজে পাচ্ছিলেন না তারা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন শিশুর মৃত্যুর পর সোসাইটি অব অ্যানেসথেসিওলজিস্টের পক্ষ থেকে পরীক্ষার জন্য সায়েন্স ল্যাবরেটিতে হ্যালোথেন ওষুধটি পাঠায়। গতকাল তারা রিপোর্ট দিয়েছে। রিপোর্টে উঠে এসেছে যে, অজ্ঞান করার ওষুধে হ্যালোথেন ছিল না। গতকাল এই রিপোর্ট বিএসএমএমইউ-তে আসে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এর সত্যতা স্বীকার করেছে। সোসাইটি অব অ্যানেসথেসিওলজিস্টও একই তথ্য জানিয়েছে। সাধারণত চোরাই পথে আসা ভেজাল হ্যালোথেন বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ব্যবহার করা হয়। সরকারি হাসপাতালে ব্যবহার হয় না। বিশ্বব্যাপী হ্যালোথেন ৮০ থেকে ৯০ বছর ধরে ব্যবহার হয়েছে। গত এক বছর ধরে বিশ্বব্যাপী এটি আর ব্যবহার হয় না। এখন নতুন ওষুধ হলো আইসোফ্লুরেন। আমাদের দেশে যে হেলোসিন তৈরি হয়, সেটার কাঁচামাল ভারত থেকে আসতো। গত এক বছর ধরে আর আসে না। এদিকে নতুন ওষুধ আইসোফ্লুরেন ব্যবহার করার মেশিন আলাদা। নতুন ওষুধ ব্যবহার করতে হলে মেশিনের কিছু পার্টস পরিবর্তন করতে হয়। অনেকে তা করে না। আইসোফ্লুরেন ব্যবহার করার মেশিনের নাম হলো ভ্যাপোরাইজার। এটার মূল্য দুই লাখ টাকার বেশি। এ কারণে অনেক বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক এটি কেনে না। বরং ভেজাল হ্যালোথেন ব্যবহার করছে। এ কারণে রোগীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে প্রতিদিন। প্রতিটি আসল হ্যালোথেন এর দাম ২০০ থেকে ৩০০ টাকা। আর আইসোফ্লুরেন এর দাম ৬০০ টাকা।
সোসাইটি অব অ্যানেসথেসিওলজিস্ট সম্প্রতি লিখিতভাবে জানিয়েছে, অ্যানেসথেসিয়া ওষুধ ব্যবহার নিয়ে অসঙ্গতি দেখা দিয়েছে। এ জন্য তারা সরকারের কাছে এর ব্যবহারের জন্য সুনির্দিষ্ট আদেশ দেওয়ার জন্য সুপারিশ করেন। যদি হ্যালোথেন ব্যবহার করেন, তাহলে অরিজিনাল হ্যালোথেন ব্যবহার করতে হবে। তবে হ্যালোথেন কিংবা আইসোফ্লুরেন যেটিই ব্যবহার হবে, অবশ্যই তাকে ওষুধ প্রশাসনের অনুমোদন থাকতে হবে। গতকাল স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেনের নেতৃত্বে বিএসএমএমইউয়ে জরুরি মিটিং হয়। এতে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়েছে, অ্যানেসথেসিয়ার ওষুধ হিসেবে আইসোফ্লুরেন ব্যবহার করতে হবে। ডিগ্রীধারী কোনো ডাক্তার ছাড়া কেউ অ্যানেসথেসিয়া দিতে পারবে না। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, এই সিদ্ধান্ত আগে নেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে বারবার বলার পরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। লিখিত চিঠি দীর্ঘদিন ফেলে রাখা হয়। মন্ত্রণালয়ের এই অবহেলার কারণে কত মানুষ মারা গেছে সেই তথ্য কারোর কাছে নেই।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ওষুধ প্রশাসনের অনুমোদন ছাড়া অজ্ঞানকারী কোন ওষুধ ব্যবহার করতে পারবে না সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক। যদি কেউ ব্যবহার করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সরকারি নির্দেশনা মেনে হাসপাতাল পরিচালনা করতে হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, অ্যানেসথেসিয়ায় এখন থেকে হ্যালোথেন ব্যবহার করা যাবে না। আইসোফ্লুরেন ব্যবহার করতে হবে। একই সঙ্গে ভ্যাপোরাইজার থাকতে হবে। ডিগ্রিধারী ডাক্তার ছাড়া কেউ অ্যানেসথেসিয়া দিতে পারবে না। এই আদেশ সারাদেশে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সোসাইটি অব অ্যানেসথেসিওলজিস্ট-এর সভাপতি সভাপতি অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বণিক বলেন, হ্যালোথেন এবং আইসোফ্লুরেন ও সেভোফ্লুরেন একই ওষুধ। তবে হ্যালোথেন দামে একটু কম বলে ওষুধটি বেশি ব্যবহার করা হতো। কিন্তু যে প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে হ্যালোথেন আমদানি করত তারা এখন করছে না। তাই ওষুধটি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি বলেন, হ্যালোথেন আমরা ৪০ বছর ধরে ব্যবহার করে আসছি। কিন্তু যারা আনতো তারা এখন আনছে না। কিন্তু ব্যবসায়ীরা এটা অবৈধ উপায়ে বিদেশ থেকে আনছে। এটার সঙ্গে অন্যকিছু মিশিয়ে উচ্চ মূল্যে বিক্রি হচ্ছে। এজন্য আমরা এই ভেজাল ওষুধটি ব্যবহার বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়ার সুপারিশ করেছি। এর পরিবর্তে মার্কেটে যেটা সহজলভ্য সেটা ব্যবহার করা যায়।
কী আছে নির্দেশনায়: স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের যুগ্ম সচিব জসীম উদ্দীন হায়দার স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে অ্যানেসথেসিয়ার কারণে কতিপয় রোগীর মৃত্যু ও আকস্মিক জটিলতা প্রতিরোধে এবং ব্যবহূত ওষুধের গুণগত মান নিশ্চিতকল্পে অ্যানেসথেসিয়ায় হ্যালোজেন ব্যবহার ও এর বিকল্প নির্ধারণ জরুরি হয়ে পড়েছে। এছাড়া অ্যানেসথেসিয়াজনিত মৃত্যু ও ওষুধের অপপ্রয়োগ রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। সব সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে হ্যালোথেন, আইসোফ্লুরেন, সেভোফ্লুরেন ভ্যাপোরাইজারের সংখ্যা এবং এসব ভ্যাপোরাইজার পরিবর্তন করে আইসোফ্লুরেন, সেভোফ্লুরেন ভ্যাপোরাইজার প্রতিস্থাপনে অর্থ বরাদ্দের প্রাক্কলন করতে হবে। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া হ্যালোজেন ক্রয়-বিক্রয় ও ব্যবহার রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে ওই প্রজ্ঞাপনে। এছাড়া দেশের সব সরকারি, বেসরকারি অবেদনকারীদের (অ্যানেসথেসিওলজিস্ট) নিয়ে হ্যালোথেনের পরিবর্তে আইসোফ্লুরেন ব্যবহার সংক্রান্ত নির্দেশনা বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। সব সরকারি হাসপাতাল থেকে বর্তমানে ব্যবহূত হ্যালোথেন ভ্যাপোরাইজারের পরিবর্তে আইসোফ্লুরেন ভ্যাপোরাইজার প্রতিস্থাপনের জন্যে চাহিদা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। নতুন মেশিন কেনার ক্ষেত্রে স্পেসিফিকেশন নির্ধারণে স্পষ্টভাবে আইসোফ্লুরেন, সেভোফ্লুরেন ভ্যাপোরাইজারের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে হবে।
- নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে কাজ করছে সরকার
- দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
- শেরে বাংলার মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- আড়াই মাসে টিআইএনধারী বেড়েছে ২ লাখ
- সিসি ক্যামেরার আওতায় আসবে কক্সবাজার
- প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনতে প্রচেষ্টা আছে সরকারের:
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে
- আসছে পড়াশোনার শিক্ষা চ্যানেল
- এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়: গণপূর্তমন্ত্রী
- পাহাড়ে শেখ হাসিনার আমলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে
- রংপুর মেডিকেল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার প্রস্তাব অনুমোদন
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী
- সিংড়ায় বোরো ধান কাটা উৎসব
- বাগাতিপাড়ায় বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- লালপুরে জেলেদের মধ্যে বকনা বাছুর বিতরণ
- নাটোরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ অনুষ্ঠিত
- নাটোরের বড় হরিশপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে ইয়াবা সহ একজন আটক
- নাটোরে একটি চোরাই মোটরসাইকেলসহ গ্রেপ্তার দুই
- সিংড়ায় অগ্নিকাণ্ডে পুড়ল স্বর্ণ পট্টির ১২ দোকান
- সিংড়ায় কৃষি শ্রমিকের মাঝে স্যালাইন-পানি বিতরণ অব্যাহত
- বড়াইগ্রামে বৌভাতের অনুষ্ঠানে গিয়ে একে একে তিন ভাইয়ের মৃত্যু
- নাটোরে তৃষ্ণার্ত পথচারীদের মাঝে ঠান্ডা শরবত বিতরণ
- গুরুদাসপুরে বৃষ্টি চেয়ে নামাজ আদায়ে অঝরে কাঁদলেন মুসল্লিরা
- পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
- জিআই সনদ পেল টাঙ্গাইল শাড়িসহ আরো ১৪ পণ্য
- গ্যাসের সিস্টেম লস শূন্যে নামানো হবে : নসরুল হামিদ
- আগামী ৬ জুন নতুন সরকারের প্রথম বাজেট
- আগামী মাসে বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়া, নজর রাখবে ভারত
- মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন :
- বেনজীর ও পরিবারের অর্থের তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে দুদকের চিঠি
- রাজশাহী সহ ৪ বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি
- ১২ কেজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম কমল
- পর্দায় ফিরলেন চিত্রনায়ক মান্না! (ভিডিও)
- নাটোরে ৯৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেধাবী শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
- আসছে বিরল সূর্যগ্রহণ; ৮ এপ্রিল ভয়ানক এক দৃশ্য দেখবে বিশ্ব
- সৌদি আরবে ঈদের তারিখ ঘোষণা
- কেজিতে জিরার দাম কমলো ৫৫০ টাকা
- আসছে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ, ১০ বিস্ময়কর তথ্য
- ঢাকাসহ ৭ অঞ্চলে ৮০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে ঝড়
- দর্শনা বন্দর দিয়ে এলো ১৬৫০ মেট্রিক টন ভারতীয় পেঁয়াজ
- আমি লজ্জিত, দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী: পলক
- বেঁচে গেলেন শতাধিক যাত্রী
- শিক্ষকদের দুর্গম অঞ্চলে এক বছর চাকরি বাধ্যতামূলক
- একীভূত হচ্ছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ৬ ব্যাংক
- বড়াইগ্রামে বৌভাতের অনুষ্ঠানে গিয়ে একে একে তিন ভাইয়ের মৃত্যু
- ৭ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি হতে পারে
- নাটোরের ৩ উপজেলায় ১৮ জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল
- দাম কমল ডিজেল ও কেরোসিনের
- বিএনপি এদেশের সাম্প্রদায়িকতার বিশ্বস্ত ঠিকানা: ওবায়দুল কাদের
- নওগাঁয় সাড়া ফেলেছে নতুন জাতের মুরগি ‘বাউ চিকেন’
- নাটোরে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে স্কুলছাত্রকে কুপিয়ে হত্যা
- নাটোরে বিপুল পরিমাণ দেশী অস্ত্রসহ গ্রেফতার-১
- মাত্র পাঁচদিনে এলো প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা রেমিট্যান্স
- বড়াইগ্রামে হিট স্ট্রোকে জমিতেই কৃষকের মৃত্যু
- মুচলেকায় ছাড়া পেল শিকারি, বাঁচলো সাত ঘুঘু পাখির জীবন
- বড়াইগ্রাম থেকে ভুয়া পুলিশ আটক
- ৯৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগের বিশাল বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
- দুই মাস পর মধ্যপাড়া খনি থেকে পাথর উত্তোলন শুরু
- ৭৫ লাখ টাঙ্গাইল শাড়ি রপ্তানি হয়েছে ভারতে
- ৫, ৬ ও ৭ এপ্রিল ব্যাংক খোলা, চালু থাকবে ক্লিয়ারিং হাউজ