নাটোরের ১৫টি গ্রামের ৫ হাজার মানুষের জীবিকা হয় ওষুধি গ্রামে
আজকের নাটোর
প্রকাশিত: ২১ অক্টোবর ২০২৩

নাটোরের লক্ষ্মীপুর খোলাবাড়িয়া ইউনিয়নের ১৫টি গ্রামে প্রায় দেড়শ প্রজাতির ভেষজ উদ্ভিদ চাষ হচ্ছে। এরই মধ্যে গ্রামগুলো ‘ওষুধি গ্রাম’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। এসব গ্রামের কৃষিজমি থেকে শুরু করে বাড়ির আঙিনা-উঠান, আনাচে-কানাচে বেড়া বা রাস্তার ধারে কোথাও তেমন ফাঁকা নেই। যেদিকে চোখ যায়, কোনো আগাছা-পরগাছা নয়, সবখানেই হচ্ছে ভেষজ বা ওষুধি গুণসম্পন্ন উদ্ভিদের চাষ।
গ্রামগুলোর প্রায় ১ হাজার বিঘা জমিতে বেড়ে উঠেছে এসব ভেষজ গাছ। আর এতে জড়িয়ে আছে প্রায় পাঁচ হাজার মানুষের জীবিকা। ঘৃতকুমারী, তুলসী, হিমসাগর,শিমুলের মূল, রাজকণ্ঠ, হরতকি, অশ্বগন্ধা, বহেরা, দাউদমূল, তেলাকুচো, শতমূল, লজ্জাবতী, হস্তী পলাশ, কেশরাজ, কালোমেঘ, ধুতরা, পাথরকুচি, পুদিনা, মিছরিদানা, যষ্টিমধু, বাসক, অর্জুন, উলটকম্বল, , নিশিন্দা, নীলকণ্ঠ, দুধরাজ, ঈশ্বর মূল, রাহুচান্দাল, রক্তচান্দাল, ভাই চান্দাল, বোন চান্দাল, ভুঁইকুমড়া, আমরুল, কেয়ামূল, নিমসহ বিভিন্ন ভেষজ গাছে ছড়িয়ে রয়েছে নাটোর শহর থেকে ১০ কিলোমিটার পূর্বের লক্ষীপুর খোলাবাড়িয়ার ওষুধি গ্রামগুলো।
সরেজমিনে গ্রামগুলোয় সবচেয়ে বেশি চাষ হতে দেখা গেছে ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা, শিমুল মূল, অশ্বগন্ধা, মিশ্রিদানা, শতমূল ও কালোমেঘের। জমিতে অ্যালোভেরার পাতা ভাঙতে ভাঙতে ইব্রাহীমপুর এলাকার ভেষজ চাষি আমিরুল হোসেন বলেন, আমরা মূলত ঘৃতকুমারীর চাষ করে থাকি। এ ছাড়া পাশাপাশি শিমুল মূল, অশ্বগন্ধা, মিশ্রিদানা, শতমূল ও কালোমেঘেরও চাষ বেশি হয়। প্রতি বিঘায় চারা রোপণ, পরিচর্যা, কীটনাশক, শ্রমিকের মজুরি ও আনুষঙ্গিক দেড়-দুই লাক্ষ টাকা খরচ মিটিয়ে বাজার ভালো থাকলে বছরের সাত মাসে সাড়ে তিন থেকে চার লাখ টাকা বিক্রি করে।
জমি থেকে ঘৃতকুমারীর একটি পচা পাতা তুলতে তুলতে তিনি বলেন, এই দেখেন, এভাবে অনেক সময় পাতায় পচন ধরে। একটা পাতার পচনে পুরো গাছ পচে যায়। ঘৃতকুমারী চাষে এইটা সবচেয়ে বড় রোগ। এই রোগ দমনে আমরা কোনো প্রতিষেধক পাই না। কেউ কোনো সাহায্য করে না।
বাজারের পাশাপাশি জমিতে এসেও স্থানীয় ব্যবসায়ী ও পাইকাররা ওষুধি এসব গাছ কিনে নেন। ওষুধি গ্রামে পাতা ও মূল তোলা, গাঁট বাঁধা ও পরিবহনে কর্মসংস্থান হয় শত শত শ্রমিকের। ঢাকার পাইকার মন্টুর জমির অ্যালোভেরা কিনে নিলেও গাঁট বাঁধার কাজ করছেন তানিম হোসেন।
সকাল ৬টা থেকে আমিরুলের জমিতে পাতা তোলার কাজ করছেন জানিয়ে মন্টু হোসেন বলেন, ‘ঘৃতকুমারী তুলি, সার-ওষুদ দি, নিড়াই, কৃষিকাজই করি। আমাকে কামের জন্যে খুঁজি লেয়। সাড়ে তিনশ টিকা, চারশ টিকাও ইনকাম করি, কাম বুজি কামের দাম। বাড়ির কামও করি, এইভাবেই চলি যায়। দুইটি বাজলেই বাড়িত চলি যাবো।’
লক্ষীপুর খোলাবাড়িয়া এলাকার শিমুলেরমূল চাষি ও অ্যালোভেরা ছাড়াও ভেষজ কাঁচামালের ব্যবসায়ী সেলিম রেজা অভিযোগ করে বলেন, “এখানে অ্যালোভেরা দেখতেছেন, এটার জন্য যদি আমাদের কোল্ড স্টোরেজের একটা ব্যবস্থা থাকত, তাহলে মালটা আমরা সংরক্ষণ করতে পারতাম।
শিমুলমূল, শতমূল, শঙ্খমনি এগুলাও কাঁচামাল। এগুলাও কোল্ড স্টোরেজে সংরক্ষণ করলে বছরে বারো মাসই এর চাহিদা থাকে। আমরা এগুলো ওইভাবে সংরক্ষণ করার মত কোনো জায়গা কিংবা সরকারি কোনো সংস্থা দেয়নি; আমরা পাই নাই। সেকারণে আমরা পণ্যগুলো সংরক্ষণ করতে পারি না। ১০-৫ দিনের মধ্যেই এগুলো বিক্রি করতে হয়। না হলে নষ্ট হয়ে যায়।
ভেষজ এসব গাছ-গাছরা ভেঙে গুঁড়ো করার জন্য গ্রামগুলোতে স্থাপিত হয়েছে শতাধিক মিল। ব্যাপক চাহিদা থাকায় শত রকমের ভেষজ কারবারিদের হাত ধরে চলে যাচ্ছে দেশের এ-প্রান্ত থেকে ও-প্রান্তে।
শিকদার ভেষজ ও হাকিমি দাওয়াখানা, বনলতা ভেষজ ভাণ্ডারসহ ওষুধী গ্রামের ৫০-৬০ জন ব্যবসায়ী ওষুধি গাছ প্রক্রিয়াজাত করে, গাছ থেকে গুঁড়ো তৈরি করে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা কবিরাজ, হকার, ভান্দারি ভেষজ ভাণ্ডার,এবং বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক ওষুধ কোম্পানির কাছে খুচরা এবং পাইকারি দরে বিক্রি করেন। দেলোয়ার হোসেন নামে তেমনি একজন বলেন, আমলকী, হরতকি, বহেরা, অশ্বগন্ধা, কালোমেঘসহ বিভিন্ন ওষুধি পণ্য নাটোর থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করি। মালগুলো শুকানোর ক্ষেত্রে আমাদের ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হয়।
আব্দুল্লাহ আল মামুন নামে ভেষজ উদ্ভিদ গুঁড়োর এক মিল-মালিক বলেন, আমাদের এ মিলডায় বিভিন্ন ধরনের ভেষজ উদ্ভিদের পাউডার হয়। প্রায় ৭০-৮০ রকমের মাল এখানে চূর্ণ করা হয়। এখান থেকি গোটা বাংলাদেশের ৬৪ টা জেলা এবং উপজেলায় আমাদের মাল যায়।
লক্ষীপুর,কাঁঠালবাড়িয়া, ইব্রাহিমপুর, খোলাবাড়িয়া, চুবারিয়া, টলটলিয়া পাড়া, পিজ্জিপাড়া, দরারপুর, সুলতানপুর, নতুনবাজার, হাজীগঞ্জ, আমিরগঞ্জসহ ১৫টি ওষুধি গ্রামের ১০০ থেকে ১২০ জন কবিরাজ, ৪০০-৫০০ জন হকার, দেড়শ – ২০০ ব্যবসায়ী এবং সাড়ে চার – পাঁচ হাজার কৃষকের জীবিকা জড়িয়ে আছে এ ওষুধি গাছের সাথে।
জানা যায়, এ অঞ্চলে ভেষজ বিপ্লবের নেপথ্যের নায়ক ছিলেন আফাজ উদ্দিন পাগলা নামে এক কবিরাজ। যিনি ২০০৯ সালে কৃষি ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ‘চ্যানেল আই কৃষি পদক’ পেয়েছিলেন। তিনি আজ প্রয়াত।
আমিরগঞ্জ গ্রামের প্রবীণ জয়নাল হকের দাবি, ওষুধি গ্রামজুড়ে শত শত প্রজাতির ভেষজ উদ্ভিদ আছে। যেসবের চাষ থেকে শুরু করে বাজারজাতকরণের সঙ্গে জড়িয়ে আছে প্রায় ১৫ হাজার মানুষ। জয়নাল বলেন, ‘ওষুধি গ্রামের কৃষকদের সরকার যদি একটু প্রশিক্ষণ দেওয়াইতো, বাজারজাত করাইত, বিনা সুদে ঋণ দিতো কৃষক আরও ব্যাপকভাবে এইগুলো করতে পারতো। একটা কোলেসটোরেল অবশ্যই আমাদের দরকার, ১৫ ডা গেরামের চাষিদের ল্যাগি। হইলে কৃষকগুলো আরও লাভ হইতো।’
আন্তর্জাতিক বাজারে গাছামো পণ্যের ব্যাপক চাহিদা থাকার জন্য নাটোরের ওষুধি গাছের সঠিক মান নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বিদেশে রপ্তানি করতে পারলে বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের মাধ্যমে দেশের কৃষিতে বৈষম্য দূর করার পাশাপাশি স্থানীয় ও জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা সম্ভব বলে ভেষজ ব্যবসায়ীরা জানান ।
যদিও নাটোরের ভেষজ চাষিদের টেকসই উন্নয়ন, ওষুধি গাছ সংরক্ষণ, বাজারজাতকরণ, জাত বৃদ্ধি ও গবেষণার মাধ্যমে যুগান্তকারী পরিবর্তনে কৃষি বিভাগ কাজ করছে বলে দাবি জেলা প্রশাসনের।
নাটোরের জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভুঁইয়া বলেন, নাটোর সদরের খোলাবাড়িয়ায় ১৫-১৬টি গ্রাম নিয়ে যে ওষুধি গ্রাম রয়েছে সেটি একটি বৃহৎ গ্রাম। এখানে ১৫ থেকে ১৬ হাজার লোক সরাসরি ভেষজ উদ্ভিদের উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের সঙ্গে জড়িত। নাটোরের ঐতিহ্য হিসেবে আমরা এটি লালন করি।
তিনি বলেন, সরকারের অনেক ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ নাটোরে এসে এ গ্রামটির উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা জেলা প্রশাসনও তাদের সঙ্গে রয়েছি, তাদের খোঁজ-খবর রাখছি। তাদের সুবিধা-অসুবিধাগুলো পর্যবেক্ষণ করছি। কৃষি বিভাগের মাধ্যমে আমরা এটা সবসময় নজরদারির মধ্যে রাখছি। এ বাজারকে আরও বেগবান করতে বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি। ওষুধি গ্রামের কৃষকেরা যেন তাদের ভেষজ পণ্যের ন্যায্য মূল্য পান আমরা সেই চেষ্টাও অব্যাহত রেখেছি।

- নাটোরে নির্বাচন অফিসের লোক পরিচয়ে প্রতারণার অভিযোগে আটক ১
- বাগাতিপাড়ায় সড়ক দূর্ঘটনায় বন্ধুর পর মারা গেল আহত ইমনও
- প্রধানমন্ত্রী প্রতিবন্ধী সুরক্ষা আইন প্রনয়ণ করেছেন -পলক
- নিরপেক্ষতা অক্ষুণ্ণ রাখতে রিটার্নিং অফিসারদের নির্দেশ ইসির
- তালিকা করে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও মাস্তানদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে চালু হচ্ছে হেলথ কার্ড
- ঘরের ডলার ব্যাংকে ফেরানোর চেষ্টা
- ইউএনও ও ওসির বদলি প্রক্রিয়া শুরু
- আরো ৫০ কূপ খননের উদ্যোগ
- নভেম্বরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২১ হাজার ১৮১ কোটি টাকা
- ১৪ দলের নেতাদের সঙ্গে বসছেন শেখ হাসিনা
- প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্লাইমেট অ্যাওয়ার্ড হস্তান্তর তথ্যমন্ত্রীর
- নাটোরে ৩১ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ
- নাটোরের ৪টি আসনের মনোনয়ন বাছাইয়ে বাতিল ১২, বৈধ প্রার্থী ৩১ জন
- গ্রাম পুলিশ এসকেন আলীর মনোনয়ন বাতিল
- নাটোরে ৪৩ প্রার্থীর মধ্যে ১২ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল
- নাটোরে দাঁড়িয়ে থাকা ২ বাসে আ’গুন
- ফ্রিজে রাখা টমেটো খেলে হতে পারে বিপদ
- চুল পড়া বন্ধে পেঁয়াজের রস, বিজ্ঞান কী বলছে
- সিংড়ায় খেজুরের রস সংগ্রহের তোড়জোড়
- নাটোরে প্রতিবন্ধী দিবসে হুইল চেয়ার ও ট্রাই সাইকেল বিতরণ
- কক্সবাজার সমুদ্রে গোসলে নেমে বড়াইগ্রামের দম্পতির মৃত্যু
- নাটোরে ওয়ার্ড আ.লীগের কার্যালয়ে আগুন
- যার জনপ্রিয়তা আছে সে জিতে আসুক
- প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে সামগ্রিক উন্নয়ন অসম্ভব
- সমুদ্র থেকে পাইপলাইনে তেল খালাসের যুগ শুরু
- চার মাসে রাজস্ব আয় বেড়েছে ১৪.৩৬ শতাংশ
- হালাল পণ্য তৈরি, বিক্রিতে সনদ লাগবে
- কঠোর অবস্থানে ইসি
- দেশে সবুজ কারখানার সংখ্যা বেড়ে ২০৪
- এক সেতুতে খুলছে কক্সবাজারের পর্যটন ও অর্থনীতির নতুন দুয়ার
- নাটোর-২ আসনে আ.লীগের মনোনয়ন কিনলেন ১০ প্রার্থী
- নাটোরের ৪ আসনে আ.লীগের মনোনয়ন চান ৫১ জন
- সিংড়ায় ৬ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নতুন ভবন উদ্বোধন করলেন পলক
- উন্নয়নের ভিডিও পাঠিয়ে জিতে নিন লাখ টাকার পুরস্কার
- তারেক রহমান দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করতে ষড়যন্ত্র করছে: পলক
- রেলপথ খুলে দেবে সমুদ্র অর্থনীতির নতুন জানালা
- মধু দীর্ঘদিন ভালো রাখার উপায়
- এশা-রাফসানের ডিভোর্স: কি সম্পর্ক জেফারের সঙ্গে?
- নাটোরে ট্রাকের ব্রেক ফেল, দুমড়ে মুচড়ে গেল ৮ অটোরিকশা-ভ্যান
- ভ্রমন প্রেমিদের জন্য, জেনে নিন কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচি
- মশা কাদের বেশি কামড়ায়?
- নাটোরের চারটি আসনে পুরাতনরা নৌকার মনোনয়ন পেয়েছেন
- পাশাপাশি দাফন হলো বাবা-ছেলে ও নাতনি
- ‘মা আমার রেজাল্ট দেখতে পেল না, ভাবতেই বুক ফেটে কান্না আসে’
- নাটোর মহাসড়কে পুলিশ সুপারের টহল জোরদার
- নাটোরে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
- লালপুরে আজিমনগর স্টেশন চালু
- সাগরে ৫০০ মেগাওয়াট বায়ু বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে
- মনোনয়ন পত্র জমা দিলেন নাটোর দুই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য শিমুল
- অর্থনীতি বদলে দেওয়ার স্বপ্ন দেখাচ্ছে মাতারবাড়ি
- একসঙ্গে বাবা, ভাই-বোন ও মেয়েকে হারিয়ে নির্বাক আবু সাঈদ
- নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে অর্ধশতাধিক দল, আর মাত্র ৪৭ দিন
- জোট বেঁধে নির্বাচনমুখী হচ্ছে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল
- সিংড়ায় এ্যাম্বুলেন্স থেকে ৭০ কেজি গাঁজা উদ্ধার
- শীত আসছে, বানিয়ে নিন উইন্টার ক্রিম
- মেট্রোরেল জানুয়ারি থেকে রাতেও চলবে
- লালপুরে একই স্থানে সড়কে প্রাণ গেলো দু’জনের
- নাটোরে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের নিজস্ব ভবনের উদ্বোধন
- ‘উইনেবল’ প্রার্থীরাই পাচ্ছেন মনোনয়ন
