করোনা সঙ্কট: সম্মিলিত শৃঙ্খলায় আমাদের যুদ্ধ জয়
আজকের নাটোর
প্রকাশিত: ১৯ এপ্রিল ২০২০

গত ২৫ মার্চ সন্ধ্যায় স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে করোনাভাইরাসের আক্রমণকে মোকাবেলা করা একটি যুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করে বলেন এই যুদ্ধে আমাদের জয়ী হতে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা থাকা দরকার।
তিনি আরও বলেন, ‘বাঙালী বীরের জাতি। নানা দুর্যোগে-সঙ্কটে বাঙালী জাতি সম্মিলিতভাবে সেগুলো মোকাবিলা করেছে। ১৯৭১ সালে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আমরা শত্রুর মোকাবিলা করে বিজয়ী হয়েছি। এই মুহূর্তে আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার মানুষকে এই প্রাণঘাতী ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করা।’
বাংলাদেশের মানুষ সত্যিই এখন একটি যুদ্ধ মোকাবেলা করছে। এই যুদ্ধ প্রকৃতির চাপিয়ে দেয়া না কি মনুষ্যসৃষ্ট তা নিয়ে নানা মহলে বিতর্ক চলছে। বাস্তবতা হলো ভাইরাস গোত্রের এক শত্রু এসে মানবদেহে বসতি গেড়ে কুরে কুরে ধ্বংস করছে তা থেকে বাঁচার উপায় কোন সমরাস্ত্র দিয়ে নয়, মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই পারবে এই যুদ্ধে তাকে জয়ী করতে এই কথা বিশ্বজুড়ে এখন প্রমাণিত। ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত বিশ্বের প্রায় বাইশ লাখ মানুষকে আক্রমণ করে দেড় লাখ লোকের প্রাণ নিয়েছে এই ভাইরাস, লড়াই করে টিকে আছে ছয় লাখের মতো মানুষ। ’৭১-এর মার্চের মতই বাংলাদেশ এই যুদ্ধ শুরু করেছে এই মার্চেই, সেবারের যুদ্ধে আমাদের প্রধান সেনাপতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আর এবারের যুদ্ধে প্রধান সেনাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
যুদ্ধ পরিস্থিতির শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী সর্বস্তরে সকল প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়ে রেখেছিলেন। দেশের সব ক’টি স্থল ও বিমান বন্দর, নৌবন্দর ও আকাশ পথের আসা-যাওয়ায় বসানো হয় সম্ভাব্য সংক্রমণের লক্ষণ নিরূপণ যন্ত্র। চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোকে প্রয়োজনীয় পরিসর বাড়াতে পরামর্শ দেয়া হয় ও দেশের সংশ্লিষ্ট পর্যায়ের বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি জাতীয় কমিটি গঠন করে এই যুদ্ধে দেশের মানুষকে শামিল হতে আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যুগে যুগে জাতীয় জীবনে নানা সঙ্কটময় মুহূর্ত আসে। জনগণের সম্মিলিত শক্তির বলেই সেসব দুর্যোগ থেকে মানুষ পরিত্রাণ পেয়েছে। ইতোপূর্বে প্লেগ, গুটি বসন্ত, কলেরার মতো মহামারী মানুষ প্রতিরোধ করেছে। করোনাভাইরাস মোকাবিলাও একটা যুদ্ধ। এ যুদ্ধে আপনার দায়িত্ব ঘরে থাকা। আমরা সকলের প্রচেষ্টায় এ যুদ্ধে জয়ী হব, ইনশাল্লাহ।’
সম্মিলিত প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে জনগণকে স্বাস্থ্য সুরক্ষা পরামর্শ ও সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায়ের সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বেসামরিক উদ্যোগ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ও যুগপৎ স্বাস্থ্য সুরক্ষা সচেতনতা ছাড়াও দেশের আইনশৃঙ্খলা সমুন্নত রাখা ও ত্রাণ কাজে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে পুলিশ বাহিনীকে বিশেষ দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। দৃশ্যপটে একজন বুদ্ধিদীপ্ত সেনা কর্মকর্তা বা একজন চৌকস পুলিশ কর্মকর্তা যখন রাজপথে বা গ্রামেগঞ্জে মানুষের সচেতনতা বাড়াতে কাজ করতে দেখা যাচ্ছে তখন একই সঙ্গে শৃঙ্খলা বাহিনীর দেশপ্রেমও উজ্জ্বল হয়ে হয়ে উঠছে। মানুষ সম্মানের সঙ্গে তাদের পরামর্শ শুনে ঘরে থাকছে যেটা এখন জরুরী। আমাদের মতো দেশে এই সংক্রমণ যেন ব্যাপক বিস্তার না পায় তার জন্য এই গৃহবন্দিত্ব যা কখনও কখনও আমাদের দৈনন্দিন সাংস্কৃতিক জীবনের এক বিপরীত চিত্রও। কিন্তু মানুষ মেনে নিচ্ছে কারণ যেসব যোদ্ধাদের সে সামনে দেখছে তাদের দায়িত্ব ও ভূমিকাকে এই দেশের মানুষ একাত্তর সাল থেকেই সম্মান করে আসছে কারণ তখন দেশ স্বাধীন করতে সবাই মিলেই একসঙ্গে যুদ্ধ করেছিল। এখন সেই দেশ এক অদৃশ্য শত্রু আক্রমণ করেছে, এখনও সবাই মিলেই সে শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সেই চিরন্তন আহ্বানের ভাষায়, ‘তোমাদের যা কিছু আছে তা-ই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে’... দেশপ্রেম, মানুষের প্রতি মানবিক দায়িত্ব পালনের ভালবাসা, দুর্দিনে পাশে দাঁড়াবার প্রতিশ্রুতির সম্পদ এখন আমাদের হাতে আছে! এই নিয়ে সবাই মিলে লড়ে নিশ্চয়ই এই করোনা যুদ্ধে আমরা জয়ী হব।
সামনের দিনগুলোয় আমাদের জন্য বা সারা বিশ্বের জন্যও, যেসব চ্যালেঞ্জ এসে হাজির হবে সেসব মোকাবেলায় আমাদের এই সম্মিলিত ঐক্য ধরে রাখতে হবে। দল-মত নির্বিশেষে সকলের এই বার্তা বুঝা দরকার এই ভাইরাসের সৃষ্ট অসুখ আমাদের গৃহবন্দী করে রাখছে দিনের পর দিন, আর এতে আমাদের কর্ম জগতের উন্নয়ন অগ্রগতি থমকে পড়েছে। কৃষিকাজে মন্থরতা এসেছে ও কৃষকের নতুন দুঃশ্চিন্তা উপস্থিত হয়েছে। ব্যবসা বাণিজ্য জগতে ভাটা পড়েছে, অর্থনৈতিক কর্মচাঞ্চল্য থেমে পড়েছে। বিদেশের সঙ্গে বাণিজ্য, রফতানি ও আমদানি এবং রেমিটেন্সেও অকাল পড়তে শুরু করেছে। এদিকে ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দেবার সংগ্রাম, আছে ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার জীবন, আছে বৃদ্ধ পিতামাতার জন্য কর্তব্য চিন্তা! একদিকে আমাদের এখন যুদ্ধে টিকে থেকে বেঁচে থাকার লড়াই, অপরদিকে আসন্ন অনিশ্চয়তা। আমাদের তো যেতে হবে শেষ পর্যন্ত যেখানে আমাদের জন্য জয় অপেক্ষা করছে। আমরা স্বপ্ন দেখি আমাদের প্রধান সেনাপতি শেখ হাসিনা আমাদের হাত ধরে নিয়ে যাচ্ছেন সেই জয়ের পথেই।
তাহলে আমাদের এখন ভাবা দরকার সেই জয়ে পৌঁছাতে আমাদের কী করতে হবে বা নাগরিক সৈনিক হিসেবে আমাদেরই বা দায়িত্ব কি! আমরা জানি যুদ্ধের সময়ে প্রধান সেনাপতির নির্দেশ পালনই যুদ্ধজয়ের প্রথম শর্ত, আমাদের চোখ বুঝে তা পালন করতে হবে। আমাদের ঘরে থাকতে হবে। সারা দুনিয়ার সব তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে শতকরা আশি জন আক্রান্ত ঘরে থেকে কিছু নিয়ম মেনেই এই অসুখ থেকে নিরাময় লাভ করেছে। আমাদের দেশেও সে পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। আমাদের বুঝতে হবে এই ভাইরাস সংক্রমণের ফলে যে ২০ ভাগ মানুষকে হাসপাতালে যেতে হয় আর কোন কারণে যদি আমাদের সংক্রমণের হার বেশি হয়ে যায় তাহলে যে পরিমাণ হাসপাতাল ব্যবস্থার দরকার হবে তা আমাদের নেই বা অস্থায়ীভাবে হলেও আমাদের তৈরি করে নিতে হবে যা সময়সাপেক্ষ। আমাদের এ-ও ভাবতে হবে বেশি উপসর্গ নিয়ে যেসব আক্রান্তের সত্যিই হাসপাতালের সেবা দরকার হবে কম আক্রান্ত হয়ে কম উপসর্গ নিয়ে আমি কেন হাসপাতালে যাব যার ফলে ওই মানুষটিকে যার সত্যিই হাসপাতালে যাওয়া দরকার তাকে সেবা দেয়া কঠিন হয়ে পড়বে? যে কারণে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও বেসামরিক প্রশাসন, গণমাধ্যম, চিকিৎসা পরামর্শক, স্বাস্থ্যসেবক, স্বাস্থ্যকর্মী সবাই যার যার মত এই দীক্ষা আমাদের দিচ্ছেন যা অবশ্য অনুসরণীয়। দ্বিতীয়ত আমাদের চিকিৎসক সমাজ ও সেবিকা যারা এই যুদ্ধক্ষেত্রে অন্যতম ভূমিকা রাখছেন তাদের প্রতি আস্থা ও সম্মান রাখাও আমাদের অন্যতম দায়িত্ব।
পৃথিবীর নানা দেশে এরকম আপদকালে শৃঙ্খলা বাহিনীকে দায়িত্ব দেয়া হয় সমাজের ও রাষ্ট্রের মূল চালিকা শক্তির সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করে যেতে যাতে বিপদের পর্যায়গুলো দেশের মানুষ সঠিকভাবে অতিক্রম করতে পারে। আমাদের শৃঙ্খলা বাহিনীর সেই সুনাম জাতিসঙ্ঘ পর্যন্ত আছে। এখন আমাদের প্রধান কর্তব্য হবে তাদের সর্বতো সহযোগিতা করা। সামনে আরও যেসব চ্যালেঞ্জ আমাদের দেশের সামনে এসে পড়ছে তাতে একটি ব্যাপক শৃঙ্খলাবদ্ধ সুসমন্বয় ছাড়া সেসব মোকাবেলা করা কঠিন হয়ে পড়তে পারে। ইতোমধ্যে পত্রিকান্তরে আমরা জানতে পেরেছি ৫৮জন পুলিশ সদস্য করোনায় আক্রান্ত হয়ে পড়েছেন। সেনা সদস্যদের জন্যেও এই ঝুঁকি রয়েছে কারণ এদের সবাইকে কাজ করতে হচ্ছে সারা দেশে কমিউনিটি পর্যায়ে সাধারণ সচেতনতা বাড়াতে। আমরা জেনেছি প্রায় একশর কাছাকাছি স্বাস্থ্যসেবা সদস্য করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন যা সত্যিই উদ্বেগের বিষয়। অনেক সরকারী কর্মকর্তাও আক্রান্ত হয়েছেন। যারা দেশের মানুষকে রক্ষায় অগ্রণী সৈনিকের ভূমিকায় রয়েছেন তাদের জন্য আমাদের কৃতজ্ঞতা ও শুভকামনার পাশাপাশি এমন চেষ্টাও থাকতে হবে যেন তাঁরা সুস্থ থেকে আমাদের আরও সহযোগিতা দিতে পারেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে আশাবাদ, ‘আমরা সকলের প্রচেষ্টায় এ যুদ্ধে জয়ী হব’ সে আশাবাদ আমাদের সকলের। নিশ্চয়ই ‘বাঙালী বীরের জাতি’, ইতিহাস বলে শত দৈব দুর্বিপাকেও এই জাতি কখনও পরাভব মানে না, থেমেছে বটে কিন্তু মাথা উঁচু করে আবার জেগে উঠেছে। এবারেও উঠবে।
লেখক: পরিচালক, আমাদের গ্রাম গবেষণা প্রকল্প

- সিংড়ায় বিদ্যুৎ-তেল ছাড়াই সেচপাম্প তৈরী করা দেখতে উৎসুক জনতার ভীড়
- নাটোরে বিদেশী পিস্তলসহ র্যাবের হাতে আটক ১
- নলডাঙ্গা পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
- বড়াইগ্রামে স্কুল ছাত্রীকে উত্যাক্ত করার অভিযোগে আটক ২
- গুরুদাসপুরে মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার রোধে দিনব্যাপী কর্মশালা
- নাটোরের নলডাঙ্গায় মাদক বিরোধী অভিযানে আটক তিন
- নাটোরে পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় দুইজন নিহত
- সিংড়ায় বিকাশ প্রতারকের খপ্পরে টাকা খোয়ালেন ইউপি সদস্য
- সিংড়ার ইউএনও’র অভিযান, ফার্মেসিকে জরিমানা
- প্রস্তুত হচ্ছে বঙ্গবন্ধু টানেল
- গাড়ি আমদানিতে শীর্ষে এখন মোংলা বন্দর
- রুট পারমিট ছাড়া কোনো গাড়ি পদ্মা সেতু দিয়ে চলবে না
- আবারও মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক, অন্যথায় শাস্তি
- পাতাল রেল নির্মাণে জাপানের সঙ্গে ১১ হাজার ৪০০ কোটি টাকার ঋণচুক্তি
- মসজিদে নামাজ আদায়ে নতুন নির্দেশনা
- `পদ্মা সেতুতে বসবে স্পিড গান ও সিসিটিভি`
- রপ্তানিতে ৫০ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক
- চাহিদা মিটিয়েও দেশে উদ্বৃত্ত থাকবে কোরবানির পশু
- প্রধানমন্ত্রীকে ‘ধন্যবাদ’ জানিয়ে ৬.১৫ কিমি. দীর্ঘ ব্যানার
- ক্ষতিগ্রস্ত সড়কে সেতু উড়ালসড়ক নির্মাণের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- বড়াইগ্রামের ‘বস’কে নিয়ে বড় স্বপ্ন শফিকুলের
- বাগাতিপাড়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি ও বাইসাইকেল বিতরণ
- বাগাতিপাড়ার কৃষকদের মাঝে বীজ, সার ও অন্যান্য উপকরণ বিতরণ
- সিংড়ায় নির্মাণ কাজ শেষ না হতেই ভেঙ্গে গেল ড্রেন
- সিংড়ায় পরিবার পরিকল্পনা এবং মা ও শিশু স্বাস্থ্যবিষয়ক প্রশিক্ষণ
- নাটোরে জমে উঠেছে কোরবানির পশু বেচাকেনা
- সিংড়ায় মামলা করায় বাড়ি ছাড়া ভূমিহীন পরিবার
- লালপুরে মাদকদ্রব্য রোধকল্পে কর্মশালা
- গুরুদাসপুরে সরগরম কলার হাট
- নকল প্রসাধনী প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে তিন লাখ টাকা জরিমানা
- পদ্মা সেতুতে তিন বিশ্বরেকর্ড
- হজযাত্রী বহনে চালু হলো থার্ড ক্যারিয়ার
- তিন বিশ্বরেকর্ড পদ্মা সেতুর
- সারাদেশে ড্রাগন চাষ ছড়িয়েছেন নাটোরের আলফাজুল
- আগামী মার্চে পদ্মা সেতুতে চলবে ট্রেন
- গিনেস বুকে স্থান পাবে পদ্মা সেতুর অনেক রেকর্ড
- সিঙ্গাপুর থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ট্রেন যাবে ইউরোপে
- রাজশাহী বিভাগে উচ্চাঙ্গসংগীতে সেরা লালপুরের হৃষিতা
- নাটোরে এবার কোরবানীর হাট কাঁপাতে আসছে বস, ভোলা ও ধলা বাহাদুর
- ঢাকা-কলকাতা রুটে আবার সরাসরি বাস
- পদ্মাপারে উৎসবের অপেক্ষা
- এক উপজেলায় বিক্রি হবে ১২ কোটি টাকার লিচু
- গুরুদাসপুরে চাঁইয়ের হাটে ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড়
- গুরুদাসপুরে একটি ষাড় গরুর দাম হাকা হচ্ছে ১২ লাখ টাকা
- দেশজুড়ে বাড়ছে নাটোরের হাতে ভাজা মুড়ির কদর
- দক্ষিণের পর্যটন শিল্পে সম্ভাবনার দুয়ার খুলবে
- বাংলাদেশ টানা চার বছর চাল উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয়
- দেশি রড, বালু ও সিমেন্টে তৈরি পদ্মা সেতু
- পদ্মা সেতু দিয়ে দক্ষিণের পথে বাড়ছে বিআরটিসির বাস
- বাংলাদেশ-ভারত ট্রেন সার্ভিস ফের চালু
- লালপুরে ভুট্টার বাম্পার ফলন, তৌহিদুলের লাভ ৭ লাখ টাকা!
- মহাসড়কে নতুন প্রযুক্তি
- লালপুরে তালশাঁস বিক্রি করে সংসারে এনেছে সুখ-শান্তি
- পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ার ভোগান্তি কমাবে পদ্মা সেতু
- লালপুরে গ্রীষ্মকালের কৃষ্ণচূড়ার আগুনলালে সেজেছে প্রকৃতি
- নাটোরে তালের শাঁস বিক্রির ধুম
- ঢাকা কলকাতা বাস চালু হচ্ছে কাল
- বদলে গেছে পতেঙ্গা
- সিংড়ার বঙ্গবন্ধু ফুটবল খেলায় বিজয়ী বিয়াশ প্রাথমিক বিদ্যালয়
- নাটোরে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে সম্ভাবনাময় “রোজেলা”
